আমি কোনো অন্যায় করতে পারবো না, জুনায়েদ সাকিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা
‘যতটুকু দিয়েছেন এনাফ, আমি বলি এনাফ। এত মানুষের সামনে আমি কোনো অন্যায় করতে পারবো না’ —এভাবেই গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের জোটের প্রার্থী জুনায়েদ সাকিকে উদ্দেশ করে কথা বলেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম জমাদানের শেষ দিনে বাঞ্ছারামপুরে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মনোনয়ন জমা সম্পন্ন করার পর বিকেল ৫টার পরে অতিরিক্ত কিছু কাগজ (ফটোকপি) জমা দিতে গেলে সময় শেষ হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাগজ গ্রহণ না করার অবস্থান নেওয়া হয়। ঘটনার সময় ধারণ করা একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার পেছনে থাকা এক ব্যক্তি উচ্চস্বরে বলেন, ‘জমাদানের সময় শেষ, ৫টার পর কোনো কাগজ নেওয়া যাবে না। ৫টার পর কাগজ নেওয়া হচ্ছে— এটা রেকর্ড হচ্ছে।’ এ সময় ফেরদৌস আরা স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ‘আপনি যা দিয়েছেন, আমি বলছি এনাফ। এত মানুষের সামনে আমি কোনো অন্যায় করতে পারবো না। প্লিজ চলে যান।’ এরপর জুনায়েদ সাকি স
‘যতটুকু দিয়েছেন এনাফ, আমি বলি এনাফ। এত মানুষের সামনে আমি কোনো অন্যায় করতে পারবো না’ —এভাবেই গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের জোটের প্রার্থী জুনায়েদ সাকিকে উদ্দেশ করে কথা বলেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম জমাদানের শেষ দিনে বাঞ্ছারামপুরে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মনোনয়ন জমা সম্পন্ন করার পর বিকেল ৫টার পরে অতিরিক্ত কিছু কাগজ (ফটোকপি) জমা দিতে গেলে সময় শেষ হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাগজ গ্রহণ না করার অবস্থান নেওয়া হয়।
ঘটনার সময় ধারণ করা একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার পেছনে থাকা এক ব্যক্তি উচ্চস্বরে বলেন, ‘জমাদানের সময় শেষ, ৫টার পর কোনো কাগজ নেওয়া যাবে না। ৫টার পর কাগজ নেওয়া হচ্ছে— এটা রেকর্ড হচ্ছে।’
এ সময় ফেরদৌস আরা স্পষ্ট ভাষায় বলেন, ‘আপনি যা দিয়েছেন, আমি বলছি এনাফ। এত মানুষের সামনে আমি কোনো অন্যায় করতে পারবো না। প্লিজ চলে যান।’ এরপর জুনায়েদ সাকি সেখান থেকে চলে যান।
ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। অনেকেই শেষ দিনের মনোনয়ন জমা প্রক্রিয়া ও সময়সংক্রান্ত কঠোরতা নিয়ে মন্তব্য করছেন।
এ বিষয়ে জুনায়েদ সাকি কালবেলাকে জানান, ‘আমি মনোনয়ন জমা দিয়েছি। পরে শুধু জমা দেওয়া কাগজের ফটোকপি দিতে চেয়েছিলাম। এটা বড় কোনো বিষয় নয়। যাচাই করেই আমার কাছ থেকে মনোনয়ন গ্রহণ করা হয়েছে।’
What's Your Reaction?