ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শনিবার

নানা আয়োজনে ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করতে যাচ্ছে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। শনিবার (২২ নভেম্বর) এ উপলক্ষে কেক কাটা, বর্ণাঢ্য র‌্যালি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও দোয়া, ইরানি চলচ্চিত্র প্রদর্শনসহ নানা আয়োজন করা হয়েছে।  এ ছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর ও ডায়না চত্বর ২১, ২২ ও ২৩ নভেম্বর আলোকসজ্জিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আঁকা হয়েছে নানা আল্পনা।  শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ দপ্তরের উপ-পরিচালক রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।  ইসলামী শিক্ষা সঙ্গে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য হলেও বর্তমানে সেই লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এটি। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্যে ফেরানোর দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভিসি প্রফেসর ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ অঞ্চলের শান্তিডাঙ্গ-দুলালপুর নামক স্থানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তৎকালীর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। স্বাধীনতার পর প্রতিষ্ঠ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শনিবার

নানা আয়োজনে ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করতে যাচ্ছে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। শনিবার (২২ নভেম্বর) এ উপলক্ষে কেক কাটা, বর্ণাঢ্য র‌্যালি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও দোয়া, ইরানি চলচ্চিত্র প্রদর্শনসহ নানা আয়োজন করা হয়েছে। 

এ ছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর ও ডায়না চত্বর ২১, ২২ ও ২৩ নভেম্বর আলোকসজ্জিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আঁকা হয়েছে নানা আল্পনা। 

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ দপ্তরের উপ-পরিচালক রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। 

ইসলামী শিক্ষা সঙ্গে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য হলেও বর্তমানে সেই লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এটি। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্যে ফেরানোর দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভিসি প্রফেসর ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।

১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ অঞ্চলের শান্তিডাঙ্গ-দুলালপুর নামক স্থানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তৎকালীর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। স্বাধীনতার পর প্রতিষ্ঠিত এটিই বাংলাদেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ইসলামী শিক্ষার সঙ্গে আধুনিক শিক্ষায় সমানভাবে শিক্ষিত ও দক্ষ জাতি গঠনের লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠা করা হয় এটি। 

তবে সময়ের পরিক্রমায় সেই লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৯টি অনুষদের অনুষদে ৩৬টি বিভাগে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষক রয়েছেন ৪১১ জন। সম্প্রতি বিশ্বের শীর্ষ দুই শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় স্থান পেয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষক। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ইন্সটিটিউট অব ইসলামিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (আইআইইআর) নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্বেবিদ্যালয়ের সঙ্গে এটির সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত রয়েছে। 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow