ওমরাহ যাত্রী সেজে ১৩০০ গ্রাম সোনা পাচারের চেষ্টা, শাহজালালে আটক ১

ওমরাহ যাত্রী সেজে সোনা পাচারের সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একজনকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন-১৩)। এ সময় তার কাছ থেকে এক হাজার ৩০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার ও ১৩ হাজার ৯৭০ সৌদি রিয়াল জব্দ করা হয়। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে বিমানবন্দরের বহুতল কার পার্কিংয়ের নিচতলায় এপিবিএনের নিয়মিত অভিযানে তাকে আটক হয়। আটক নূরুল আলম (৩০) দীর্ঘদিন ধরে বিমানবন্দর ভিত্তিক সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটের রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছেন বলে স্বীকার করেছেন। রাতে এপিবিএনের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক জানান, ওমরাহ যাত্রীর পোশাকে থাকা নূরুল আলম পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে আটক করা হয়। পরে এপিবিএন অফিসে নিয়ে তল্লাশি চালানো হলে তার গলায় ঝোলানো ওমরাহতে ব্যবহৃত কাপড়ের ব্যাগ, জুব্বা এবং পায়জামার ডান পকেট থেকে এক কেজি ৩০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত সোনা ২১, ২২ ও ২৪ ক্যারেটের। জিজ্ঞাসাবাদে নূরুল আলম জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিমানবন্দরভিত্তিক সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটের রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছেন। বিদেশফেরত অজ্ঞাত যাত্রীর মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে দেশে সোনা আনার

ওমরাহ যাত্রী সেজে ১৩০০ গ্রাম সোনা পাচারের চেষ্টা, শাহজালালে আটক ১

ওমরাহ যাত্রী সেজে সোনা পাচারের সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একজনকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন-১৩)। এ সময় তার কাছ থেকে এক হাজার ৩০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার ও ১৩ হাজার ৯৭০ সৌদি রিয়াল জব্দ করা হয়।

শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে বিমানবন্দরের বহুতল কার পার্কিংয়ের নিচতলায় এপিবিএনের নিয়মিত অভিযানে তাকে আটক হয়।

আটক নূরুল আলম (৩০) দীর্ঘদিন ধরে বিমানবন্দর ভিত্তিক সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটের রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছেন বলে স্বীকার করেছেন।

রাতে এপিবিএনের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক জানান, ওমরাহ যাত্রীর পোশাকে থাকা নূরুল আলম পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে আটক করা হয়। পরে এপিবিএন অফিসে নিয়ে তল্লাশি চালানো হলে তার গলায় ঝোলানো ওমরাহতে ব্যবহৃত কাপড়ের ব্যাগ, জুব্বা এবং পায়জামার ডান পকেট থেকে এক কেজি ৩০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত সোনা ২১, ২২ ও ২৪ ক্যারেটের।

জিজ্ঞাসাবাদে নূরুল আলম জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিমানবন্দরভিত্তিক সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটের রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছেন। বিদেশফেরত অজ্ঞাত যাত্রীর মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে দেশে সোনা আনার পর তিনি তা গ্রহণ করতেন। চলতি বছরে এপিবিএন এ পর্যন্ত ২৮ কেজি ৫০৮.৩৮ গ্রাম সোনা জব্দ করেছে। এ ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক আরও বলেন, বিমানবন্দর এলাকায় চোরাচালান রোধে নিয়মিতভাবে অভিযান পরিচালনা করছি। সোনা ও মাদক চোরাচালানের তৎপরতা প্রতিহত করতে এপিবিএন সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রেখেছে। বিমানবন্দর ব্যবহার করে কোনো ধরনের চোরাচালান হতে দেওয়া হবে না।

টিটি/ইএ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow