ওসমান হাদিকে নিয়ে পোস্টে তোপের মুখে আয়মান সাদিক

গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টনে জুমার নামাজ শেষে ফেরার পথে অটোরিকশায় থাকা অবস্থায় চলন্ত একটি মোটরসাইকেল থেকে গুলিতে আহত হন ওসমান হাদি। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হলে ১৮ ডিসেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মামলায় ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে ৬ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এদিকে ওসমান হাদি হত্যার দ্রুত বিচার দাবিতে শাহবাগে অবরোধ কর্মসূচি চলছে। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বানে শাহবাগ এলাকা উত্তাল হয়ে উঠেছে। এ প্রসঙ্গে বিচার দাবিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দেওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়েছেন আলোচিত সামাজিক মাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক। আজ নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘বেঁচে থাকতে মানুষটি আমাদের কাছে ইনসাফ ছাড়া আর কিছুই চাননি। খুন হওয়ার পরও তার একমাত্র দাবি ছিল বিচার।’ তিনি আরও লেখেন, ‘তার মৃত্যুর পর যেন আরও মানুষ সাহস নিয়ে এগিয়ে আসে।’পোস্টের শেষাংশে তিনি বলেন, ‘একজন শহীদের কাছ থেকে যে ইনসাফের শিক্ষা পেয়েছি, তা আদায় করতেই হবে। চলে যাওয়ার ১০ দিন পেরিয়ে গেল—ইনসাফ পেতে আর কত দিন?’ আয়মান সাদিকের এই পোস্টের

ওসমান হাদিকে নিয়ে পোস্টে তোপের মুখে আয়মান সাদিক

গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টনে জুমার নামাজ শেষে ফেরার পথে অটোরিকশায় থাকা অবস্থায় চলন্ত একটি মোটরসাইকেল থেকে গুলিতে আহত হন ওসমান হাদি। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হলে ১৮ ডিসেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মামলায় ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে ৬ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

এদিকে ওসমান হাদি হত্যার দ্রুত বিচার দাবিতে শাহবাগে অবরোধ কর্মসূচি চলছে। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বানে শাহবাগ এলাকা উত্তাল হয়ে উঠেছে।

এ প্রসঙ্গে বিচার দাবিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দেওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়েছেন আলোচিত সামাজিক মাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক। আজ নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘বেঁচে থাকতে মানুষটি আমাদের কাছে ইনসাফ ছাড়া আর কিছুই চাননি। খুন হওয়ার পরও তার একমাত্র দাবি ছিল বিচার।’

তিনি আরও লেখেন, ‘তার মৃত্যুর পর যেন আরও মানুষ সাহস নিয়ে এগিয়ে আসে।’
পোস্টের শেষাংশে তিনি বলেন, ‘একজন শহীদের কাছ থেকে যে ইনসাফের শিক্ষা পেয়েছি, তা আদায় করতেই হবে। চলে যাওয়ার ১০ দিন পেরিয়ে গেল—ইনসাফ পেতে আর কত দিন?’

আয়মান সাদিকের এই পোস্টের কমেন্ট বক্সে তার তীব্র সমালোচনা করেছেন নেটিজেনরা। তারা বলছেন, এত দিন পরে ঘুম ভাঙল? আরেকজন লিখেছেন, এত বড় একটি লেখা অথচ ওসমান হাদির নামটাই লিখলেন না?

শুধু কমেন্ট বক্স নয়, ফেসবুকে, কার্ড মিম বানিয়েও তুলাধোনা করা হচ্ছে আলোচিত এই তরুণকে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow