কক্সবাজারে অবৈধ ২৫০ স্থাপনা উচ্ছেদ

কক্সবাজারের উখিয়ায় বন বিভাগ ও সরকারি খাসজমিতে দীর্ঘদিন ধরে দখল করে নির্মিত ২৫০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে দিকে উখিয়ার পালংখালি ২ নম্বর ওয়ার্ড মরাগাছতলায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। উখিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেন। বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড মরাগাছতলা এলাকায় ইউএনও মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী এবং উখিয়া বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে বনবিভাগ ও সরকারি খাসজমিতে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ২৫০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। উখিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে দিকে মরাগাছতলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বন বিভাগ ও সরকারি খাসজমি দখল করে গড়ে তোলা দোকানপাট, ঘরবাড়ি ও বিভিন্ন অস্থায়ী ২৫০ টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, অভিযান নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে বনবিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা পুরো সময় নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। জাহাঙ্গীর আলম/এনএ

কক্সবাজারে অবৈধ ২৫০ স্থাপনা উচ্ছেদ

কক্সবাজারের উখিয়ায় বন বিভাগ ও সরকারি খাসজমিতে দীর্ঘদিন ধরে দখল করে নির্মিত ২৫০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে দিকে উখিয়ার পালংখালি ২ নম্বর ওয়ার্ড মরাগাছতলায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

উখিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড মরাগাছতলা এলাকায় ইউএনও মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী এবং উখিয়া বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে বনবিভাগ ও সরকারি খাসজমিতে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ২৫০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।

উখিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে দিকে মরাগাছতলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বন বিভাগ ও সরকারি খাসজমি দখল করে গড়ে তোলা দোকানপাট, ঘরবাড়ি ও বিভিন্ন অস্থায়ী ২৫০ টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, অভিযান নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে বনবিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা পুরো সময় নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।

জাহাঙ্গীর আলম/এনএইচআর/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow