কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কার্যালয়ে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসময় সরকারি বিভিন্ন সেবামূলকখাতে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুদক। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ওই কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন দুদকের সমন্বিত নোয়াখালী জেলা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক আব্দুল্লাহ আল নোমান ও পরিদর্শক মো. ইদ্রিস। দুদক সূত্র জানায়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কোম্পানীগঞ্জের কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর যোগসাজশে বিভিন্ন সময় হারভেস্টার মেশিনেসহ বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে অনিয়ম, কৃষকদের জন্য প্রদত্ত কৃষি ঋণ ও কৃষি ভর্তুকির অর্থ আত্মসাৎ, রাজস্ব খাত ও পুষ্টি বাগান প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালে বিভিন্ন কাগজপত্র পর্যালোচনা করে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদকের পরিদর্শক মো. ইদ্রিস জাগো নিউজকে বলেন, অভিযানের সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেন ঢাকায় অবস্থান করায় কিছু তথ্য আমরা এখনো পাইনি। তবে যেগুলো পাওয়া গেছে তাতে অনিয়মের সত্যতা মিলেছে। তবে কৃষি কর্মকর্তা
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসময় সরকারি বিভিন্ন সেবামূলকখাতে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুদক।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ওই কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন দুদকের সমন্বিত নোয়াখালী জেলা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক আব্দুল্লাহ আল নোমান ও পরিদর্শক মো. ইদ্রিস।
দুদক সূত্র জানায়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কোম্পানীগঞ্জের কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর যোগসাজশে বিভিন্ন সময় হারভেস্টার মেশিনেসহ বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে অনিয়ম, কৃষকদের জন্য প্রদত্ত কৃষি ঋণ ও কৃষি ভর্তুকির অর্থ আত্মসাৎ, রাজস্ব খাত ও পুষ্টি বাগান প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালে বিভিন্ন কাগজপত্র পর্যালোচনা করে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে।
অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদকের পরিদর্শক মো. ইদ্রিস জাগো নিউজকে বলেন, অভিযানের সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেন ঢাকায় অবস্থান করায় কিছু তথ্য আমরা এখনো পাইনি। তবে যেগুলো পাওয়া গেছে তাতে অনিয়মের সত্যতা মিলেছে।
তবে কৃষি কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেন বলেন, সরকারি একটি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে আমি ঢাকায় অবস্থান করছি। এখানে অনিয়মের বিষয়টি সঠিক নয়। তবে আমার অফিসের লোকজন ব্যক্তিস্বার্থে একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে কুৎসা রটানোর চেষ্টা করছেন।
দুদকের সহকারি পরিচালক আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, প্রাথমিকভাবে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তগুলো কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় পাঠানো হবে। তাদের নির্দেশক্রমে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ইকবাল হোসেন মজনু/এনএইচআর/এমএস
What's Your Reaction?