গ্রামের বাড়িতে জাতীয় দলের ফুটবলার শমিত সোম
জাতীয় দলের খেলোয়াড় হিসেবে যোগ দেওয়ার পর প্রথমবারের মতো বাড়িতে এসেছেন ফুটবলার শমিত সোম। বুধবার (১৯ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে তিনি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার দক্ষিণ উত্তরসুর গ্রামে পৌঁছালে উৎসবে মেতে ওঠে পুরো এলাকা। জানা যায়, দুপুরে শমিত সোম দক্ষিণ উত্তরসুর গ্রামে পৌঁছালে বরণ করে নেন পরিবারের সদস্যরা। পরে বাড়িতে প্রবেশ করেন কানাডায় জন্ম নেওয়া ২৭ বছর বয়সী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এ ফুটবলার। শমিত সোম বাড়ি আসবেন শুনে কয়েকদিন ধরে বাড়িতে আনন্দের আমেজ বিরাজ করছিল। বাড়ির লোকজন সুন্দর করে ঘরবাড়ি সাজিয়ে রাখেন। বাড়িতে তার ফুটবল খেলার ছবি দিয়ে ব্যানার টানানো হয়। সবশেষে মঙ্গলবার ভারতের বিপক্ষে জয়ের স্বাদ নিয়ে বাড়িতে ফেরায় উৎসবের আমেজ আরও বেড়ে যায়। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে শমিত সোম বলেন, বাড়িতে এসে সত্যি খুব ভালো লাগছে। পরিবারের সবাইকে দেখে মন ভরে গেছে। গতকাল ভারতের সঙ্গে আমাদের ম্যাচ ছিল। আর আমরা জিতেছি এটা ভেবে এখনো খুব আনন্দ লাগছে। আজ একটু ক্লান্ত লাগলেও পরিবারের মানুষের ভালোবাসায় সব ক্লান্তি দূর হয়ে গেছে। আগে অনেকবার এসেছি, তবে জাতীয় দলে খেলার পর এটাই প্রথমবার। তাই এবারের অনুভূতিটা একদম আলা
জাতীয় দলের খেলোয়াড় হিসেবে যোগ দেওয়ার পর প্রথমবারের মতো বাড়িতে এসেছেন ফুটবলার শমিত সোম। বুধবার (১৯ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে তিনি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার দক্ষিণ উত্তরসুর গ্রামে পৌঁছালে উৎসবে মেতে ওঠে পুরো এলাকা।
জানা যায়, দুপুরে শমিত সোম দক্ষিণ উত্তরসুর গ্রামে পৌঁছালে বরণ করে নেন পরিবারের সদস্যরা। পরে বাড়িতে প্রবেশ করেন কানাডায় জন্ম নেওয়া ২৭ বছর বয়সী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এ ফুটবলার।
শমিত সোম বাড়ি আসবেন শুনে কয়েকদিন ধরে বাড়িতে আনন্দের আমেজ বিরাজ করছিল। বাড়ির লোকজন সুন্দর করে ঘরবাড়ি সাজিয়ে রাখেন। বাড়িতে তার ফুটবল খেলার ছবি দিয়ে ব্যানার টানানো হয়। সবশেষে মঙ্গলবার ভারতের বিপক্ষে জয়ের স্বাদ নিয়ে বাড়িতে ফেরায় উৎসবের আমেজ আরও বেড়ে যায়।
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে শমিত সোম বলেন, বাড়িতে এসে সত্যি খুব ভালো লাগছে। পরিবারের সবাইকে দেখে মন ভরে গেছে। গতকাল ভারতের সঙ্গে আমাদের ম্যাচ ছিল। আর আমরা জিতেছি এটা ভেবে এখনো খুব আনন্দ লাগছে। আজ একটু ক্লান্ত লাগলেও পরিবারের মানুষের ভালোবাসায় সব ক্লান্তি দূর হয়ে গেছে। আগে অনেকবার এসেছি, তবে জাতীয় দলে খেলার পর এটাই প্রথমবার। তাই এবারের অনুভূতিটা একদম আলাদা। বাড়িতে এসে আলু ভাজা, পেঁপে ভাজা, ইলিশ ভাজা এসব খাওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি। ছোটবেলায় ক্রিকেটসহ আরও অনেক খেলা খেলতাম সেসব স্মৃতি এখনো মনে আছে।
নিজের পরিবার নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি আরও জানান, শুনেছি আমার দাদু মানিক সোম খুব ভালো ফুটবলার ছিলেন। অনেকেই বলেন, যদিও তাকে খেলতে দেখার সুযোগ হয়নি। তারপরও ভাবতে ভালো লাগে যে আমার ফুটবলের প্রতিভা হয়তো পরিবার থেকেই এসেছে।
দল নিয়ে নিজের অনুভূতির কথা জানিয়ে তিনি বলেন, দলের পরিবেশ এখন খুব ভালো। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমার দারুণ সম্পর্ক। দলও এখন অনেক শক্তিশালী। দলে অনেক কম বয়সী খেলোয়াড় আছে। যারা ভবিষ্যতে জাতীয় দলের বড় ভরসা হবে। বাংলাদেশের ফুটবল আরও ওপরে উঠবে আমি বিশ্বাস করি।
আরএইচ/এএসএম
What's Your Reaction?