ছিনতাইকারী চক্রের কথিত গডফাদার ‘রক্তচোষা জনি’ গ্রেফতার
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানাধীন ঢাকা উদ্যান এলাকায় র্যাবের অভিযানে ছিনতাইকারী চক্রের কথিত গডফাদার মো. জনি ওরফে ‘রক্তচোষা জনি’ (৩২) গ্রেফতার হয়েছেন। এসময় তার কাছ থেকে একটি সামুরাই জব্দ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রাতে র্যাব-২ এই অভিযান পরিচালনা করে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বসিলায় র্যাব-২ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কোম্পানি কমান্ডার মেজর মনজুরুল কবির পিয়াল। তিনি বলেন, অভিযানের সময় মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান এলাকার একটি খালি প্লটে জনি অবস্থান করছিলেন। পরে সেখান থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। র্যাব কর্মকর্তা মনজুরুল কবির পিয়াল আরও জানান, জনি একটি ছিনতাইকারী চক্রের নেতা এবং তার নেতৃত্বে মোহাম্মদপুর, ঢাকা উদ্যান, নবোদয় হাউজিং, চন্দ্রিমা ও নবীনগর এলাকায় প্রায় ২৩ সদস্যের একটি সক্রিয় দল বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছিল। চাঁদাবাজি, মাদকের কারবার, ছিনতাইসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে ওই চক্রের বিরুদ্ধে। মেজর মনজুরুল কবির বলেন, গত ৪ অক্টোবর জনির অনুসারীরা হাবিবুল্লাহ নামের এক চা বিক্রেতার ওপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনার পর থেকেই এলাকায় অতিরিক্ত গোয়
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানাধীন ঢাকা উদ্যান এলাকায় র্যাবের অভিযানে ছিনতাইকারী চক্রের কথিত গডফাদার মো. জনি ওরফে ‘রক্তচোষা জনি’ (৩২) গ্রেফতার হয়েছেন। এসময় তার কাছ থেকে একটি সামুরাই জব্দ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রাতে র্যাব-২ এই অভিযান পরিচালনা করে।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) বসিলায় র্যাব-২ সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কোম্পানি কমান্ডার মেজর মনজুরুল কবির পিয়াল। তিনি বলেন, অভিযানের সময় মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান এলাকার একটি খালি প্লটে জনি অবস্থান করছিলেন। পরে সেখান থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব কর্মকর্তা মনজুরুল কবির পিয়াল আরও জানান, জনি একটি ছিনতাইকারী চক্রের নেতা এবং তার নেতৃত্বে মোহাম্মদপুর, ঢাকা উদ্যান, নবোদয় হাউজিং, চন্দ্রিমা ও নবীনগর এলাকায় প্রায় ২৩ সদস্যের একটি সক্রিয় দল বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছিল। চাঁদাবাজি, মাদকের কারবার, ছিনতাইসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে ওই চক্রের বিরুদ্ধে।
মেজর মনজুরুল কবির বলেন, গত ৪ অক্টোবর জনির অনুসারীরা হাবিবুল্লাহ নামের এক চা বিক্রেতার ওপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনার পর থেকেই এলাকায় অতিরিক্ত গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে র্যাব-২। চাপাতি, সামুরাই, চাকুসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে পথচারীদের ভয় দেখিয়ে টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনিয়ে নিতেন জনি ও তার অনুসারীরা। গ্রেফতার জনির বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় মাদক, অস্ত্র, হত্যাচেষ্টাসহ মোট পাঁচটি মামলা রয়েছে। চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
টিটি/এমএমকে/জিকেএস
What's Your Reaction?