জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মিতা গ্রেপ্তার

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলতাফুজ্জামান মিতাকে (৬৫) গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত ১টা ৪৫ মিনিটে বিরামপুর উপজেলায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মো. আনোয়ার হোসেন। দিনাজপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মো. আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে চলমান ডেভিল হান্ট ফেজ-২ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দিনাজপুর জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি অভিযানিক দল তাকে গ্রেপ্তার করেন। দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলতাফুজ্জামান মিতা (৬৫) শহরের ঘাসিপাড়া মহল্লার মো. সালেহ উদ্দিন আহমেদের ছেলে। তার আদিবাড়ি বিরামপুর উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামে। ডিবি পুলিশ জানায়, মো. আলতাফুজ্জামান মিতা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি কাজে তদবির বাণিজ্য, দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সরকারি প্রকল্পের বরাদ্দ নেতাকর্মীদের পাইয়ে দেওয়া, নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ ছাড়াও বৈষম্য

জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মিতা গ্রেপ্তার

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলতাফুজ্জামান মিতাকে (৬৫) গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।

শনিবার (২০ ডিসেম্বর) তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত ১টা ৪৫ মিনিটে বিরামপুর উপজেলায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মো. আনোয়ার হোসেন।

দিনাজপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) মো. আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে চলমান ডেভিল হান্ট ফেজ-২ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দিনাজপুর জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি অভিযানিক দল তাকে গ্রেপ্তার করেন।

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলতাফুজ্জামান মিতা (৬৫) শহরের ঘাসিপাড়া মহল্লার মো. সালেহ উদ্দিন আহমেদের ছেলে। তার আদিবাড়ি বিরামপুর উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামে।

ডিবি পুলিশ জানায়, মো. আলতাফুজ্জামান মিতা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি কাজে তদবির বাণিজ্য, দলীয় প্রভাব খাটিয়ে সরকারি প্রকল্পের বরাদ্দ নেতাকর্মীদের পাইয়ে দেওয়া, নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ ছাড়াও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তিনি বিভিন্ন উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে হামলার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনে ছিলেন। সম্প্রতি পলাতক ফ্যাসিস্ট ও তাদের দোসরদের সঙ্গে পরস্পর যোগসাজশের মাধ্যমে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল ও অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির পাঁয়তারা করে আসছিলেন।

গ্রেপ্তার মিতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রদান করেছেন বলেও পুলিশ জানায়। তার বিরুদ্ধে দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন থানায় এবং ডিএমপিতে একাধিক মামলা রয়েছে। আজ শনিবার তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow