২০২৩ সালের তুলনায় এবছর ডেঙ্গু সংক্রমণ কম থাকলেও আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। অন্যদিকে, এবছর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গুতে মারা গেছে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) সকালে মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ডেঙ্গুবিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর এসব তথ্য জানান।
- আরও পড়ুন
- চলতি বছর চিকনগুনিয়ায় ৬৭ ও জিকা ভাইরাসে ১১ জন আক্রান্ত
- ডেঙ্গু সংক্রমণের মূল কারণ জলবায়ু পরিবর্তন
- ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, আক্রান্ত ৮৮২
তিনি বলেন, আমরা মৃত্যুর কারণ জানার জন্য ডেথ রিভিউ শুরু করছি। আমাদের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, দেরিতে হাসপাতালে যাওয়ায় মৃত্যু বেশি। রোগীরা একেবারেই শেষ পর্যায়ে হাসপাতালে আসছেন। তখন সঠিকভাবে চিকিৎসা দেওয়াও সম্ভব হয়ে উঠে না।
মহাপরিচালক জানান, দেশে ঢাকা সিটিতে ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সীরা বেশি মারা যাচ্ছে। যাদের বেশিরভাগই কর্মক্ষম ব্যক্তি। অন্যদিকে, চট্টগ্রামে শিশু ও বৃদ্ধ মৃত্যুহার বেশি।
এ বিষয়ে হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান বলেন, আমার তথ্য অনুযায়ী যারা মারা যাচ্ছে তাদের বেশিরভাগই এক থেকে দুই দিনের মাঝে মারা যাচ্ছে। একেবারে ক্রিটিকাল অবস্থায় আসছে হাসপাতালে।
তিনি বলেন, রোগীরা প্রাথমিক অবস্থায় আসলে এই অসুবিধা হতো না।
এএএম/এসএনআর/জিকেএস