দিবা-রাত্রির টেস্টের আগে অজি শিবিরে সুখবর
অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট মাত্র দুই দিনেই শেষ হওয়ার পর থেকেই অস্ট্রেলিয়া শিবিরের চোখে এখন ব্রিসবেনের গাব্বায় দিন-রাতের লড়াইয়ে। সেই প্রস্তুতির মাঝেই মঙ্গলবার সিডনিতে দেখা গেল সবচেয়ে প্রত্যাশিত দুই পেসার— জশ হ্যাজেলউড ও প্যাট কামিন্সকে—নেট সেশনে ব্যস্ত দুই পেসার। দুজনের ভিন্ন বল হাতে অনুশীলন অস্ট্রেলিয়ার পরিকল্পনাকে আরও স্পষ্ট করে দিয়েছে। ক্রিকেট সেন্ট্রালে হ্যাজেলউডকে দেখা গেল লাল বল হাতে। অর্থাৎ গাব্বায় তার খেলা হচ্ছেই না—এটা এখন একপ্রকার নিশ্চিত। তিনি তাকিয়ে আছেন অ্যাডিলেড টেস্টকে লক্ষ্য করে। অন্যদিকে কামিন্সের হাতে ছিল গোলাপি বল, যা ইঙ্গিত দিচ্ছে গাব্বা টেস্টে তার ফেরার সম্ভাবনা যথেষ্ট উঁচু। অস্ট্রেলিয়া কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড সোমবারই জানিয়েছিলেন, হ্যাজলউডকে এ সিরিজেই পাওয়া যাবে। তবে ঠিক কোন ম্যাচ থেকে তা নির্ভর করবে তার পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার অগ্রগতির ওপর। কামিন্সের ক্ষেত্রে আশার পরিমাণ আরও বেশি। পার্থে তিনি বল হাতে ভালোই দেখিয়েছেন এবং নেটে তার গতি-তীব্রতা দেখে টিম ম্যানেজমেন্ট সন্তুষ্ট। তবে তাকে পূর্ণ টেস্ট-লোড সামলানোর মতো আরেকটু শারীরিক স্থিতি গড়ে তুলতে হবে। এদিক
অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট মাত্র দুই দিনেই শেষ হওয়ার পর থেকেই অস্ট্রেলিয়া শিবিরের চোখে এখন ব্রিসবেনের গাব্বায় দিন-রাতের লড়াইয়ে। সেই প্রস্তুতির মাঝেই মঙ্গলবার সিডনিতে দেখা গেল সবচেয়ে প্রত্যাশিত দুই পেসার— জশ হ্যাজেলউড ও প্যাট কামিন্সকে—নেট সেশনে ব্যস্ত দুই পেসার। দুজনের ভিন্ন বল হাতে অনুশীলন অস্ট্রেলিয়ার পরিকল্পনাকে আরও স্পষ্ট করে দিয়েছে।
ক্রিকেট সেন্ট্রালে হ্যাজেলউডকে দেখা গেল লাল বল হাতে। অর্থাৎ গাব্বায় তার খেলা হচ্ছেই না—এটা এখন একপ্রকার নিশ্চিত। তিনি তাকিয়ে আছেন অ্যাডিলেড টেস্টকে লক্ষ্য করে। অন্যদিকে কামিন্সের হাতে ছিল গোলাপি বল, যা ইঙ্গিত দিচ্ছে গাব্বা টেস্টে তার ফেরার সম্ভাবনা যথেষ্ট উঁচু।
অস্ট্রেলিয়া কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড সোমবারই জানিয়েছিলেন, হ্যাজলউডকে এ সিরিজেই পাওয়া যাবে। তবে ঠিক কোন ম্যাচ থেকে তা নির্ভর করবে তার পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার অগ্রগতির ওপর।
কামিন্সের ক্ষেত্রে আশার পরিমাণ আরও বেশি। পার্থে তিনি বল হাতে ভালোই দেখিয়েছেন এবং নেটে তার গতি-তীব্রতা দেখে টিম ম্যানেজমেন্ট সন্তুষ্ট। তবে তাকে পূর্ণ টেস্ট-লোড সামলানোর মতো আরেকটু শারীরিক স্থিতি গড়ে তুলতে হবে।
এদিকে গাব্বা টেস্টের আগে গোলাপি বলকে ঘিরে উত্তেজনা আরও বাড়ছে। চলতি শেফিল্ড শিল্ড রাউন্ডে দেখা গেছে—রাতের সেশনে একাধিক ম্যাচেই দ্রুত উইকেট পড়েছে। ফলে ব্রিসবেনেও টেস্ট সংক্ষিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
ব্যাকআপ পেসার হিসেবে মাইকেল নেসার আগে থেকেই প্রস্তুত। গাব্বাই তার হোম গ্রাউন্ড এবং পূর্বে দুই টেস্টই তিনি খেলেছেন গোলাপি বলে। তা ছাড়া চোখে পড়ার মতো পারফরম্যান্স করে লাইন ধরে এগিয়ে আসছেন জাভিয়ের বার্টলেট—৪ উইকেটের পাশাপাশি শিল্ডে ক্যারিয়ারসেরা ৭২ রান করে তিনি নির্বাচকদের ভাবনায় জায়গা পাকাপোক্ত করছেন।
এদিকে চোট কাটিয়ে ফিরতে লড়ছেন ঝাই রিচার্ডসনও। সম্প্রতি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া একাদশের হয়ে ২০ ওভার বল করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, কাঁধ আগের চেয়ে ভালো লাগছে এবং চার-পাঁচ দিনের ক্রিকেটের জন্য নিজেকে ধীরে ধীরে তৈরি করছেন।
অস্ট্রেলিয়ার পেস ব্যাটারির মূল দুই স্তম্ভ—কামিন্স ও হ্যাজেলউড—ফিরে আসার পথে থাকায় আসন্ন অ্যাশেজ টেস্টগুলোতে বল হাতে শক্তি বাড়বেই। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা, গাব্বায় কারা খেলতে নামবেন এবং অ্যাশেজের ছন্দ কেমন ঘুরে দাঁড়ায়।
What's Your Reaction?