নিশাঙ্কা অপরাজিত ৯৮, জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল শ্রীলঙ্কা
আফসোসে পুড়তে পারেন পাথুম নিশাঙ্কা। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি সেঞ্চুরিটা পেতে পেতেও পেলেন না। পাননি নিজের দোষে নয়, প্রতিপক্ষের রান কম ছিল বলে। কারণ, তিনি যখন ৯৮ রানে, ততক্ষণে ম্যাচই শেষ হয়ে গেছে। ৯৮ রানে অপরাজিতই থেকে গেলেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ততক্ষণে শ্রীলঙ্কা জিতে গেছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে। তখনও বল বাকি ছিল ২২টি। পাকিস্তানে চলমান ত্রিদেশীয় সিরিজে জিম্বাবুয়ের ছিল চতুর্থ ম্যাচ এবং শ্রীলঙ্কার ছিল তৃতীয় ম্যাচ। রাওয়ালপিন্ডিতে টস জিতে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান সংগ্রহ করে তারা। জবাব দিতে নেমে শুধুমাত্র কামিল মিশারার উইকেট হারায় লঙ্কানরা। পাথুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস মিলে ১৬.২ ওভারেই দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। ১৪৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই কামিল মিশারাকে নিয়ে ৫৯ রানের জুটি গড়েন পাথুম নিশাঙ্কা। তবে কামিল মিশারা ছিলেন যেন একপ্রান্তে দর্শক। ১৫ বলে ১২ রান করেন তিনি। পরে আউট হন ব্র্যাড ইভান্সের বলে ওয়েলিংটন মাসাকাদজার হাতে ক্যাচ দিয়ে। পরের কাজটুকু করে ফেলেন নিশাঙ্কা এবং কুশল মেন্ডিস। ১৭তম ওভারের ১ম বলে বাউন্ডারি মারার পর শ্রীলঙ্কার দরক
আফসোসে পুড়তে পারেন পাথুম নিশাঙ্কা। ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি সেঞ্চুরিটা পেতে পেতেও পেলেন না। পাননি নিজের দোষে নয়, প্রতিপক্ষের রান কম ছিল বলে। কারণ, তিনি যখন ৯৮ রানে, ততক্ষণে ম্যাচই শেষ হয়ে গেছে। ৯৮ রানে অপরাজিতই থেকে গেলেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ততক্ষণে শ্রীলঙ্কা জিতে গেছে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে। তখনও বল বাকি ছিল ২২টি।
পাকিস্তানে চলমান ত্রিদেশীয় সিরিজে জিম্বাবুয়ের ছিল চতুর্থ ম্যাচ এবং শ্রীলঙ্কার ছিল তৃতীয় ম্যাচ। রাওয়ালপিন্ডিতে টস জিতে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান সংগ্রহ করে তারা।
জবাব দিতে নেমে শুধুমাত্র কামিল মিশারার উইকেট হারায় লঙ্কানরা। পাথুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস মিলে ১৬.২ ওভারেই দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন।
১৪৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই কামিল মিশারাকে নিয়ে ৫৯ রানের জুটি গড়েন পাথুম নিশাঙ্কা। তবে কামিল মিশারা ছিলেন যেন একপ্রান্তে দর্শক। ১৫ বলে ১২ রান করেন তিনি। পরে আউট হন ব্র্যাড ইভান্সের বলে ওয়েলিংটন মাসাকাদজার হাতে ক্যাচ দিয়ে।
পরের কাজটুকু করে ফেলেন নিশাঙ্কা এবং কুশল মেন্ডিস। ১৭তম ওভারের ১ম বলে বাউন্ডারি মারার পর শ্রীলঙ্কার দরকার ছিল ৫, সেঞ্চুরি করতে নিশাঙ্কার দরকার ছিল ৮ রান। দুটি বাউন্ডারি হাঁকালে সেঞ্চুরিটাও হতো, জয়ও পেতো লঙ্কানরা; কিন্তু তা না করে নিশাঙ্কা ছক্কা মেরে বসেন। শ্রীলঙ্কা জিতে গেলো; কিন্তু ২ রানের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়লেন নিশাঙ্কা।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। উইকেট হাতে রাখলেও হাত খুলে খেলতে পারেনি তারা। ৩৭ রান করে রান করেন সিকান্দার রাজা এবং রায়ান বার্ল। ৩৪ রান করেন ব্রায়ান বেনেট। ১৪ রান করেন দাসুন শানাকা।
ত্রিদেশীয় সিরিজে এই প্রথম জয়ের দেখা পেলো লঙ্কানরা। জিম্বাবুয়েও জয় পেয়েছিল এক ম্যাচে। যার ফলে ২ পয়েন্ট করে জমা রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের পকেটে। শেষ ম্যাচে যদি পাকিস্তানের বিপক্ষে জিততে পারে শ্রীলঙ্কা তাহলে ফাইনাল খেলতে পারবে তারা। অন্যদিকে হেরে গেলে রানরেটে এগিয়ে থাকার কারণে ফাইনালে উঠবে জিম্বাবুয়ে।
আইএইচএস/
What's Your Reaction?