‘পরিমার্জিত’ শান্তি পরিকল্পনায় একমত যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে একটি নতুন ও পরিমার্জিত শান্তি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন। সোমবার (২৪ নভেম্বর) জেনেভায় দুই দেশের আলোচনা শেষে যৌথ বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। খবর শাফাক নিউজের। বিবৃতিতে আলোচনাকে খুবই ফলপ্রসূ বলা হয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই চূড়ান্ত শান্তি পরিকল্পনা নির্ধারণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, পরিকল্পনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনও কিছু বিষয় সমাধানের বাকি। এ আলোচনার আগে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনকে ২৭ নভেম্বরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র প্রণীত শান্তি পরিকল্পনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে বলেন। শান্তি পরিকল্পনায় কী আছে? মার্কিন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পরিকল্পনাটি ২৮ দফার। এতে— ক্রিমিয়া, লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক অঞ্চল রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে স্বীকৃতি দিতে বলা হয়েছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ৬ লাখ সদস্যে সীমিত রাখার প্রস্তাব রয়েছে ভবিষ্যতে ন্যাটোতে যোগ না দেওয়ার শর্তও রাখা হয়েছে এর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র পশ্চিমা নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, পুনর্গঠন সহায়তা এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেবে। ক
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে একটি নতুন ও পরিমার্জিত শান্তি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন। সোমবার (২৪ নভেম্বর) জেনেভায় দুই দেশের আলোচনা শেষে যৌথ বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। খবর শাফাক নিউজের।
বিবৃতিতে আলোচনাকে খুবই ফলপ্রসূ বলা হয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই চূড়ান্ত শান্তি পরিকল্পনা নির্ধারণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, পরিকল্পনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনও কিছু বিষয় সমাধানের বাকি।
এ আলোচনার আগে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনকে ২৭ নভেম্বরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র প্রণীত শান্তি পরিকল্পনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে বলেন।
শান্তি পরিকল্পনায় কী আছে?
মার্কিন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, পরিকল্পনাটি ২৮ দফার। এতে—
- ক্রিমিয়া, লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক অঞ্চল রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে স্বীকৃতি দিতে বলা হয়েছে
- ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ৬ লাখ সদস্যে সীমিত রাখার প্রস্তাব রয়েছে
- ভবিষ্যতে ন্যাটোতে যোগ না দেওয়ার শর্তও রাখা হয়েছে
এর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র পশ্চিমা নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, পুনর্গঠন সহায়তা এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেবে।
কিয়েভ ও ইউরোপের আপত্তি
ইউক্রেন ও ইউরোপের নেতারা পরিকল্পনাটিকে প্রত্যাখ্যান করেন। তারা বলছেন, এটি রাশিয়ার পক্ষে অত্যধিক সুবিধাজনক।
অন্যদিকে মস্কো বলেছে, এ পরিকল্পনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের সাথে যোগাযোগ করেনি। তবে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া প্রস্তাবটিকে প্রাথমিকভাবে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করছে।
What's Your Reaction?