বাবরি মসজিদ তহবিল: হুমায়ুনের বাড়িতে ১১ ট্রাঙ্ক ভর্তি টাকা, অনলাইনে ৯৩ লাখ

মুর্শিদাবাদের রেজিনগরে তৃণমূলের বরখাস্ত বিধায়ক হুমায়ুন কবিরের বাড়িতে বাবরি মসজিদ নির্মাণের জন্য অনুদান হিসেবে প্রাপ্ত নগদ অর্থ গণনার প্রক্রিয়া চলছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বাবরি মসজিদ ধ্বংসের স্মরণে রেজিনগরে তার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দিন থেকেই টাকা গ্রহণ শুরু হয়। হুমায়ুন কবীর জানান, মসজিদ নির্মাণে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। যার মধ্যে ইতোমধ্যে প্রায় ৯৩ লক্ষ টাকা অনলাইনে এবং নগদ অর্থে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি অর্থ জমা পড়েছে। তবে টাকা নিয়ে চিন্তা করছেন না হুমায়ুন। কারণ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তিই নাকি ৮০ কোটি টাকা অনুদান দেবেন বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য। আরও বহু মানুষ টাকা দিচ্ছেন। এখন পর্যন্ত ৭টি ট্রাঙ্ক খুলে ৩৭ লক্ষ টাকা নগদ পাওয়া গেছে। উপস্থিত আলেম-উলামা ও সাঁট মেশিন ব্যবহার করে ৩০ জন করে টাকা গুনছেন। হুমায়ুন কবীর দাবি করেছেন, এখনও পর্যন্ত এক কোটি ১০ লক্ষ টাকা অনুদান সংগ্রহ হয়েছে এবং আরও অনেকে এই প্রচেষ্টায় যুক্ত হচ্ছেন। বাবরি মসজিদ নির্মাণে টাকা সংক্রান্ত এই ব্যাপক সাড়া দেখে স্পষ্ট যে তহবিলের অভাব হবে না। আগামী ২০২৬ সালের নির্বাচনেও এই উদ্যোগ কতটা রাজনৈতিক প্রভাব ফেলে তা সময়ই দেখাব

বাবরি মসজিদ তহবিল: হুমায়ুনের বাড়িতে ১১ ট্রাঙ্ক ভর্তি টাকা, অনলাইনে ৯৩ লাখ

মুর্শিদাবাদের রেজিনগরে তৃণমূলের বরখাস্ত বিধায়ক হুমায়ুন কবিরের বাড়িতে বাবরি মসজিদ নির্মাণের জন্য অনুদান হিসেবে প্রাপ্ত নগদ অর্থ গণনার প্রক্রিয়া চলছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বাবরি মসজিদ ধ্বংসের স্মরণে রেজিনগরে তার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দিন থেকেই টাকা গ্রহণ শুরু হয়।

হুমায়ুন কবীর জানান, মসজিদ নির্মাণে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। যার মধ্যে ইতোমধ্যে প্রায় ৯৩ লক্ষ টাকা অনলাইনে এবং নগদ অর্থে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি অর্থ জমা পড়েছে।

তবে টাকা নিয়ে চিন্তা করছেন না হুমায়ুন। কারণ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তিই নাকি ৮০ কোটি টাকা অনুদান দেবেন বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য। আরও বহু মানুষ টাকা দিচ্ছেন।

এখন পর্যন্ত ৭টি ট্রাঙ্ক খুলে ৩৭ লক্ষ টাকা নগদ পাওয়া গেছে। উপস্থিত আলেম-উলামা ও সাঁট মেশিন ব্যবহার করে ৩০ জন করে টাকা গুনছেন। হুমায়ুন কবীর দাবি করেছেন, এখনও পর্যন্ত এক কোটি ১০ লক্ষ টাকা অনুদান সংগ্রহ হয়েছে এবং আরও অনেকে এই প্রচেষ্টায় যুক্ত হচ্ছেন।

বাবরি মসজিদ নির্মাণে টাকা সংক্রান্ত এই ব্যাপক সাড়া দেখে স্পষ্ট যে তহবিলের অভাব হবে না। আগামী ২০২৬ সালের নির্বাচনেও এই উদ্যোগ কতটা রাজনৈতিক প্রভাব ফেলে তা সময়ই দেখাবে।

সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow