বিইউবিটিতে জাঁকজমকপূর্ণভাবে সম্পন্ন হলো ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের বিশ্বমঞ্চে ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’-এর চূড়ান্ত পর্ব।  টানটান উত্তেজনা আর মেধার লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) এ মর্যাদাপূর্ণ আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে। বেলা ১১টায় শুরু হওয়া এই মেধা যুদ্ধে সারা দেশ থেকে আসা ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ প্রোগ্রামার টানা ৫ ঘণ্টা ধরে জটিল সব অ্যালগরিদমিক সমস্যার সমাধানে লিপ্ত ছিলেন। বিইউবিটি ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হল এবং নির্ধারিত ল্যাবগুলোতে চলে এই শ্বাসরুদ্ধকর প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতা শেষে বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় আড়ম্বরপূর্ণ পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এবং বিশেষ অতিথিরা বিজয়ীদের হাতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ও পুরস্কার তুলে দেন।  এ সময় বিইউবিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এবিএম শওকত আলী বলেন, একটি সফল ও আন্তর্জাতিক মানের প্রতিযোগিতা সম্পন্ন করতে পেরে বিইউবিটি গর্বিত। বিজয়ীরা বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পতাকাকে আরও উঁচুতে তুলে ধরবে বলে আমি বিশ্বাস করি। অনুষ্ঠা

বিইউবিটিতে জাঁকজমকপূর্ণভাবে সম্পন্ন হলো ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের বিশ্বমঞ্চে ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’-এর চূড়ান্ত পর্ব। 

টানটান উত্তেজনা আর মেধার লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) এ মর্যাদাপূর্ণ আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে।

বেলা ১১টায় শুরু হওয়া এই মেধা যুদ্ধে সারা দেশ থেকে আসা ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ প্রোগ্রামার টানা ৫ ঘণ্টা ধরে জটিল সব অ্যালগরিদমিক সমস্যার সমাধানে লিপ্ত ছিলেন। বিইউবিটি ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হল এবং নির্ধারিত ল্যাবগুলোতে চলে এই শ্বাসরুদ্ধকর প্রতিযোগিতা।

প্রতিযোগিতা শেষে বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় আড়ম্বরপূর্ণ পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এবং বিশেষ অতিথিরা বিজয়ীদের হাতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ও পুরস্কার তুলে দেন। 

এ সময় বিইউবিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এবিএম শওকত আলী বলেন, একটি সফল ও আন্তর্জাতিক মানের প্রতিযোগিতা সম্পন্ন করতে পেরে বিইউবিটি গর্বিত। বিজয়ীরা বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পতাকাকে আরও উঁচুতে তুলে ধরবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

অনুষ্ঠানে বক্তারা দেশের প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে তরুণ প্রজন্মের এই অদম্য স্পৃহার ভূয়সী প্রশংসা করেন। এবারের আয়োজনে গোল্ড স্পন্সর হিসেবে ছিল থেরাপ (বিডি) লিমিটেড। এ ছাড়াও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এবং আইসিটি ডিভিশন বাংলাদেশের সার্বিক সহযোগিতায় আয়োজনটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।

উল্লেখ্য, এবারের আসরে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগীর অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। চূড়ান্ত ফলাফলের ভিত্তিতে শীর্ষ স্থান অধিকারী দলগুলো আগামীতে আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow