বিএনপির প্রার্থী বদলের দাবি জানিয়ে তারেক রহমানের কাছে আবেদন
গোপালগঞ্জ-২ (সদর ও কাশিয়ানী) সংসদীয় আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বাবর আলীর নাম ঘোষণাকে কেন্দ্র করে দলের একাংশের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সেখানে প্রার্থী বদলের দাবি জানিয়ে বিএনপির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছেন। আবেদনে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে আছেন গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এইচ খান মঞ্জু, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সরদার নুরুজ্জামান এবং ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান তাজ। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উদ্দেশে পাঠানো আবেদনে বলা হয়, গত ৩ নভেম্বর ঘোষিত প্রাথমিক তালিকায় বাবর আলীর নাম দেখে গোপালগঞ্জ বিএনপির সাধারণ কর্মী-সমর্থক এবং স্থানীয় জনগণ হতাশ হয়েছেন। আবেদনে অভিযোগ করা হয়, বাবর আলী এলাকায় জনবিচ্ছিন্ন ও অপরিচিত এবং ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে অস্ত্র ব্যবসা, মামলা বাণিজ্য ও দখলদারিত্বে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে পরিচিত। ওই আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা তাদের আবেদনে আরও উল্লেখ ক
গোপালগঞ্জ-২ (সদর ও কাশিয়ানী) সংসদীয় আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বাবর আলীর নাম ঘোষণাকে কেন্দ্র করে দলের একাংশের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সেখানে প্রার্থী বদলের দাবি জানিয়ে বিএনপির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছেন।
আবেদনে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে আছেন গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এইচ খান মঞ্জু, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সরদার নুরুজ্জামান এবং ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান তাজ।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উদ্দেশে পাঠানো আবেদনে বলা হয়, গত ৩ নভেম্বর ঘোষিত প্রাথমিক তালিকায় বাবর আলীর নাম দেখে গোপালগঞ্জ বিএনপির সাধারণ কর্মী-সমর্থক এবং স্থানীয় জনগণ হতাশ হয়েছেন। আবেদনে অভিযোগ করা হয়, বাবর আলী এলাকায় জনবিচ্ছিন্ন ও অপরিচিত এবং ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে অস্ত্র ব্যবসা, মামলা বাণিজ্য ও দখলদারিত্বে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে পরিচিত।
ওই আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা তাদের আবেদনে আরও উল্লেখ করেন, বাবর আলীর বাসায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার হওয়ার ঘটনা এখনো তদন্তাধীন, যা ভোটারদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
আবেদনকারীরা বলেন, এমন বিতর্কিত প্রার্থী নিয়ে ধানের শীষের পক্ষে এলাকায় ভোট চাওয়ার পরিস্থিতি নেই। বরং তাকে বাদ দিয়ে বাকি মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে যেকোনো একজনকে প্রার্থী করা হলে তৃণমূল আরও ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে পারবে। এতে গোপালগঞ্জ-২ আসন আওয়ামী লীগের শক্তিশালী দুর্গ হলেও এখন বিএনপি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে বলে দাবি করেন তারা।
এ আবেদনের অনুলিপি দলের মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্যের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
কেএইচ/একিউএফ/জেআইএম
What's Your Reaction?