বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়াতে ১ হাজার কোটি টাকা ঋণ পেলো আইসিবি
ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) আর্থিক সংকট উত্তরণ ও বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ১ হাজার কোটি টাকার সুদযুক্ত ঋণ অনুমোদন দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ৫ শতাংশ সুদসহ বেশকিছু শর্ত জুড়ে দিয়ে সম্প্রতি এই ঋণ অনুমোদন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে— ১. এ অর্থ আইসিবির অনুকূলে সুদযুক্ত সরকারি ঋণ হিসেবে গণ্য হবে, যা আগামী ১০ বছরে (১ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ) ৫ শতাংশ সুদে ষান্মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে।২. বরাদ্দকৃত অর্থ অনুমোদিত ব্যয়খাত ব্যতীত অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ব্যয় করা যাবে না।৩. গ্রেস পিরিয়ডকালীন সুদ প্রথম কিস্তির সঙ্গে একত্রে পরিশোধযোগ্য হবে।৪. বরাদ্দকৃত অর্থ ছাড়ের তারিখ থেকে ঋণচুক্তিটি কার্যকর হবে।৫. বরাদ্দকৃত অর্থ আইসিবির নিরীক্ষিত হিসাবের সঙ্গে সমন্বয়যোগ্য হবে।৬. বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম কর্তৃক নিরীক্ষা করে তার রিপোর্ট আগামী ৩ মাসের মধ্যে অর্থ বিভাগে প্রেরণ করতে হবে।৭. এ অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারি সব আর্থিক বিধি-বিধান ও নিয়মাচার যথাযথভাবে পরিপালন করতে হবে।৮. অর্থ বিভাগ থেকে পূর্বের কোনো বক
ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) আর্থিক সংকট উত্তরণ ও বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ১ হাজার কোটি টাকার সুদযুক্ত ঋণ অনুমোদন দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ৫ শতাংশ সুদসহ বেশকিছু শর্ত জুড়ে দিয়ে সম্প্রতি এই ঋণ অনুমোদন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে—
১. এ অর্থ আইসিবির অনুকূলে সুদযুক্ত সরকারি ঋণ হিসেবে গণ্য হবে, যা আগামী ১০ বছরে (১ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ) ৫ শতাংশ সুদে ষান্মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে।
২. বরাদ্দকৃত অর্থ অনুমোদিত ব্যয়খাত ব্যতীত অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ব্যয় করা যাবে না।
৩. গ্রেস পিরিয়ডকালীন সুদ প্রথম কিস্তির সঙ্গে একত্রে পরিশোধযোগ্য হবে।
৪. বরাদ্দকৃত অর্থ ছাড়ের তারিখ থেকে ঋণচুক্তিটি কার্যকর হবে।
৫. বরাদ্দকৃত অর্থ আইসিবির নিরীক্ষিত হিসাবের সঙ্গে সমন্বয়যোগ্য হবে।
৬. বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম কর্তৃক নিরীক্ষা করে তার রিপোর্ট আগামী ৩ মাসের মধ্যে অর্থ বিভাগে প্রেরণ করতে হবে।
৭. এ অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারি সব আর্থিক বিধি-বিধান ও নিয়মাচার যথাযথভাবে পরিপালন করতে হবে।
৮. অর্থ বিভাগ থেকে পূর্বের কোনো বকেয়া থাকলে তা আগে পরিশোধ করতে হবে।
৯. ঋণের প্রতি কিস্তি অর্থ চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমাপূর্বক এর অনুলিপি সরাসরি অর্থ বিভাগের ডিএসএল অধিশাখায় প্রেরণ করতে হবে।
১০. মঞ্জুরিকৃত অর্থ চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে অর্থ বিভাগের অধীন ‘১০৯০১০১-১২০০০০৮০২-১১০০১০০০-৭২১৫২০৩-পরিচালন ঋণ’ খাত থেকে আইসিবির অনুকূলে ব্যয়িত হবে।
১১. আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ওই টাকার আয় ও ব্যয়ের দায়িত্ব পালন করবে।
এমএএস/এমএমকে/এমএস
What's Your Reaction?