ভর্তি ও স্নাতক সার্টিফিকেট দেওয়ার আগে ডোপ টেস্টের দাবি শিক্ষার্থী

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও স্নাতক সার্টিফিকেট দেওয়ার পূর্বে শিক্ষার্থীদের ডোপ টেস্টের আওতায় আনাসহ মাদক বিস্তার রোধে ৬ দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সেক্রেটারি বিএম আলমগীর কবির, ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মেহেদি হাসান নাইম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনসহ অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধন শেষে ছয় দফা দাবি পূরণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট স্মারকলিপি দেন শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপি গ্রহণকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর মো. আবুল বাশার ও প্রক্টর প্রফেসর ড. মো আরফান আলী উপস্থিত ছিলেন। এসময় প্রফেসর মো. আবুল বাশার বলেন, দুদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মানববন্ধনে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, শেকৃবি মাদকসেবীদের জন্য সেফ প্লেসে পরিণত হয়েছে। বারবার নিউজ হলেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মাদক নিয়ন্ত্রণে প্রক্টরিয়াল বডি অভিযান বের হলে সে

ভর্তি ও স্নাতক সার্টিফিকেট দেওয়ার আগে ডোপ টেস্টের দাবি শিক্ষার্থী

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও স্নাতক সার্টিফিকেট দেওয়ার পূর্বে শিক্ষার্থীদের ডোপ টেস্টের আওতায় আনাসহ মাদক বিস্তার রোধে ৬ দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সেক্রেটারি বিএম আলমগীর কবির, ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মেহেদি হাসান নাইম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনসহ অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

মানববন্ধন শেষে ছয় দফা দাবি পূরণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট স্মারকলিপি দেন শিক্ষার্থীরা।

স্মারকলিপি গ্রহণকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর মো. আবুল বাশার ও প্রক্টর প্রফেসর ড. মো আরফান আলী উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রফেসর মো. আবুল বাশার বলেন, দুদিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মানববন্ধনে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, শেকৃবি মাদকসেবীদের জন্য সেফ প্লেসে পরিণত হয়েছে। বারবার নিউজ হলেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মাদক নিয়ন্ত্রণে প্রক্টরিয়াল বডি অভিযান বের হলে সেই তথ্য মাদকসেবীর কাছে চলে যা, র‍্যাগিংয়ের অভিযানে বের হলে সেই তথ্য র‍্যাগিংকারীদের কাছে চলে যায়। ফলে তারা জায়গা থেকে সরে পড়ে ‌। এ তথ্যগুলো কীভাবে ফাঁস হচ্ছে সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে এবং পরিপূর্ণ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সাইদ আহম্মদ/আরএইচ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow