ভোটগ্রহণের সময় বাড়লো এক ঘণ্টা, শুরু সকাল সাড়ে ৭টায়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সাধারণত সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। কিন্তু এবার গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে হওয়ার কারণে এক ঘণ্টা বাড়বে ভোটগ্রহণের সময়। এতে সকাল সাড়ে ৭টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলবে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। রোববার (৭ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের দশম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ কথা জানান। তিনি বলেন, আমরা ভোটের সময় এক ঘণ্টা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সকালে আধা ঘণ্টা এবং বিকেলে আধা ঘণ্টা বাড়বে। অর্থাৎ এখন ভোট শুরু হবে সকাল সাড়ে ৭টায় এবং চলবে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। ইসি সানাউল্লাহ আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে একটি পরিপত্র এই সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশন থেকে দেওয়া হবে। এটার আলোকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করবে। যে কেন্দ্রে যে ধরনের ফোর্স ডেপ্লয় (মোতায়েন) করা দরকার সেটা ডেপ্লয় হবে। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনে একটা সেন্ট্রাল মনিটরিং সেল স্থাপিত হবে, যেখানে সব বাহিনী এবং প্রতিষ্ঠানের সংস্থার প্রতিনিধিত্ব থাকবে। এই সেল থেকে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন

ভোটগ্রহণের সময় বাড়লো এক ঘণ্টা, শুরু সকাল সাড়ে ৭টায়

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সাধারণত সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। কিন্তু এবার গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে হওয়ার কারণে এক ঘণ্টা বাড়বে ভোটগ্রহণের সময়। এতে সকাল সাড়ে ৭টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলবে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।

রোববার (৭ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের দশম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ কথা জানান।

তিনি বলেন, আমরা ভোটের সময় এক ঘণ্টা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সকালে আধা ঘণ্টা এবং বিকেলে আধা ঘণ্টা বাড়বে। অর্থাৎ এখন ভোট শুরু হবে সকাল সাড়ে ৭টায় এবং চলবে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।

ইসি সানাউল্লাহ আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে একটি পরিপত্র এই সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশন থেকে দেওয়া হবে। এটার আলোকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করবে। যে কেন্দ্রে যে ধরনের ফোর্স ডেপ্লয় (মোতায়েন) করা দরকার সেটা ডেপ্লয় হবে। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনে একটা সেন্ট্রাল মনিটরিং সেল স্থাপিত হবে, যেখানে সব বাহিনী এবং প্রতিষ্ঠানের সংস্থার প্রতিনিধিত্ব থাকবে। এই সেল থেকে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন হ্যান্ডেল করা হবে। যদিও মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য নিজ নিজ বাহিনী, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সক্ষমতা আছে, বিষয়টি তারা দেখবে।

এমওএস/এমএমকে/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow