মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত শিক্ষাঙ্গন গড়তে হবে : ড. কাইয়ুম

আগামী দিনে শিক্ষাঙ্গণে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি বন্ধে শিক্ষার্থীদের অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে বলে আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা-১১ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ড. এম এ কাইয়ুম। বুধবার (২৬ নভেম্বর) মহানগর কলেজে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান। ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির এই সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বলেন, বিগত ১৭ বছরে এদেশে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ গুম, খুন ও সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। আইনের শাসন ও মানবাধিকার ছিল না। ঢাকা-১১ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ড. এম এ কাইয়ুম মহানগর কলেজসহ এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৫ কাটা জমি বরাদ্দের কথা বলেন।  তিনি বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নই আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। শিক্ষার দায়িত্ব আপনাদের আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব ধরনের সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব আমাদের। শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পৃথক খেলার মাঠ নির্মাণেরও ঘোষণা দেন তিনি। মহানগর কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ড. কাইয়ুম বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দেশের ছাত্রছাত্রী ও তরুণ প্রজন্মই প্রথম সাড়া দিয়ে রাজপথে নেমেছিল। তাদের সঙ্গে সাধারণ মানুষ একত্রিত হয়ে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচ

মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত শিক্ষাঙ্গন গড়তে হবে : ড. কাইয়ুম

আগামী দিনে শিক্ষাঙ্গণে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি বন্ধে শিক্ষার্থীদের অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে বলে আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা-১১ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ড. এম এ কাইয়ুম।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) মহানগর কলেজে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির এই সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বলেন, বিগত ১৭ বছরে এদেশে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ গুম, খুন ও সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। আইনের শাসন ও মানবাধিকার ছিল না।

ঢাকা-১১ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ড. এম এ কাইয়ুম মহানগর কলেজসহ এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৫ কাটা জমি বরাদ্দের কথা বলেন। 

তিনি বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নই আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। শিক্ষার দায়িত্ব আপনাদের আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব ধরনের সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব আমাদের। শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পৃথক খেলার মাঠ নির্মাণেরও ঘোষণা দেন তিনি।

মহানগর কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ড. কাইয়ুম বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে দেশের ছাত্রছাত্রী ও তরুণ প্রজন্মই প্রথম সাড়া দিয়ে রাজপথে নেমেছিল। তাদের সঙ্গে সাধারণ মানুষ একত্রিত হয়ে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করে। 

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ড. কাইয়ুম। তিনি আগামী দিনেও দেশে অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে মহানগর কলেজের অধ্যক্ষ ফজিলাতুন্নেছা বলেন, বাড্ডার বুকে তরুণ প্রজন্মকে আলোকিত করতে এ কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন ড. এম এ কাইয়ুম। তার দূরদর্শী নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠানটি আজ সুনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ঢাকা-১১ আসনে শিক্ষার আলোকবর্তিকা হিসেবে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন, তার হাত ধরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

গভর্নিং বোর্ডের সভাপতি অ্যাডভোকেট বেলাল বলেন, কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়নে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। তিনি প্রতিষ্ঠানের বর্তমান সুযোগ–সুবিধাগুলো তুলে ধরেন এবং তা আরও উন্নত করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow