মাদক কারবারিরা দেশের শত্রু, তাদের আইনের আওতায় দেখতে চাই

রাজধানীর গুলশান-বনানী এলাকার চারটি সিসা বারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান পরিচালনায় সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত করে দিয়েছেন আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত। এর ফলে এসব সিসা বার ও লাউঞ্জে অভিযান পরিচালনায় আর কোনো বাধা রইলো না। এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হকের চেম্বার জজ আদালত এ আদেশ দেন। শুনানির সময় আদালত বলেন, সিসা ও মাদক লাউঞ্জ কারবারি ও ব্যবসা পরিচালনাকারীরা দেশের শত্রু, সমাজের শত্রু। তাদের আইনের আওতায় দেখতে চাই। আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক। এর আগে হাইকোর্ট বিভাগের একটি বেঞ্চ চারটি সিসা লাউঞ্জে অভিযান ও সিসা ব্যবহারে সাময়িকভাবে বাধা না দিতে আদেশ দিয়েছিলেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করেন। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার জজ আদালত আদেশ দেন। এখন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইন অনুযায়ী সিসা বার ও লাউঞ্জে অভিযান পরিচালনা করতে পারবে। এ আদেশের মাধ্যমে অবৈধভাবে পরিচালিত সিসা লাউঞ্জগুলোর বিরুদ্ধে সরকারের অভিযান আরও জোরদার হবে বলে মন

মাদক কারবারিরা দেশের শত্রু, তাদের আইনের আওতায় দেখতে চাই

রাজধানীর গুলশান-বনানী এলাকার চারটি সিসা বারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান পরিচালনায় সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত করে দিয়েছেন আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত। এর ফলে এসব সিসা বার ও লাউঞ্জে অভিযান পরিচালনায় আর কোনো বাধা রইলো না।

এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হকের চেম্বার জজ আদালত এ আদেশ দেন। শুনানির সময় আদালত বলেন, সিসা ও মাদক লাউঞ্জ কারবারি ও ব্যবসা পরিচালনাকারীরা দেশের শত্রু, সমাজের শত্রু। তাদের আইনের আওতায় দেখতে চাই।

আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক।

এর আগে হাইকোর্ট বিভাগের একটি বেঞ্চ চারটি সিসা লাউঞ্জে অভিযান ও সিসা ব্যবহারে সাময়িকভাবে বাধা না দিতে আদেশ দিয়েছিলেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করেন। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার জজ আদালত আদেশ দেন।

এখন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইন অনুযায়ী সিসা বার ও লাউঞ্জে অভিযান পরিচালনা করতে পারবে। এ আদেশের মাধ্যমে অবৈধভাবে পরিচালিত সিসা লাউঞ্জগুলোর বিরুদ্ধে সরকারের অভিযান আরও জোরদার হবে বলে মনে করেন আইনজীবীরা।

মাদকদ্রব্য সিসা উঠতি বয়সীদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়। রাজধানীর বিভিন্ন লাউঞ্জে তরুণ-তরুণীদের একটি অংশ সিসার নেশায় বুঁদ হয়ে থাকলেও এতদিন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারতো না মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে নতুন মাদকদ্রব্য আইনে সিসাকে মাদক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে মাদক সম্পর্কিত অপরাধ প্রমাণিত হলে ন্যূনতম এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড ও নগদ অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

এফএইচ/একিউএফ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow