যুবদলের পাঁচ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, দায়িত্ববহির্ভূত কর্মকাণ্ড ও মনোনয়ন–বিরোধী অবস্থান নেওয়ার অভিযোগে আশাশুনি ও কালিগঞ্জ উপজেলা যুবদলের পাঁচ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) এ নোটিশ দেয় যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি। কেন্দ্রীয় যুবদলের নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেওয়া, বহিরাগত মনোনয়নপ্রত্যাশীর পক্ষে প্রচার চালানো এবং সাংগঠনিক পদমর্যাদা ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানো দলীয় নীতিমালা ও শৃঙ্খলার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এতে সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে এবং তৃণমূল কাঠামো বিভ্রান্ত হয়েছে। নোটিশ দেওয়া পাঁচ নেতা হলেন— কালীগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শেখ আলাউদ্দিন সোহেল, সদস্য সচিব শেখ এম. আজিজ, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী রাব্বী হোসেন, আশাশুনি উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহমেদ জজ। নোটিশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট নেতাদের আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়নের কাছে সরাসরি উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ

যুবদলের পাঁচ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, দায়িত্ববহির্ভূত কর্মকাণ্ড ও মনোনয়ন–বিরোধী অবস্থান নেওয়ার অভিযোগে আশাশুনি ও কালিগঞ্জ উপজেলা যুবদলের পাঁচ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১৯ নভেম্বর) এ নোটিশ দেয় যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি।

কেন্দ্রীয় যুবদলের নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেওয়া, বহিরাগত মনোনয়নপ্রত্যাশীর পক্ষে প্রচার চালানো এবং সাংগঠনিক পদমর্যাদা ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানো দলীয় নীতিমালা ও শৃঙ্খলার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এতে সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে এবং তৃণমূল কাঠামো বিভ্রান্ত হয়েছে।

নোটিশ দেওয়া পাঁচ নেতা হলেন— কালীগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শেখ আলাউদ্দিন সোহেল, সদস্য সচিব শেখ এম. আজিজ, যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী রাব্বী হোসেন, আশাশুনি উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহমেদ জজ।

নোটিশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট নেতাদের আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়নের কাছে সরাসরি উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা জমা দিতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ‘গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা’ দিতে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ছাড়াও কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য এবং ভুল তথ্য প্রচারের অভিযোগও তদন্তাধীন রয়েছে। নোটিশে বলা হয়, দলের কঠিন সময়ে এমন আচরণ সংগঠনের জন্য ক্ষতিকর এবং চলমান আন্দোলন–সংগ্রামে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া স্বাক্ষরিত নোটিশে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow