রাজধানীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর খিলক্ষেত থানাধীন কুড়িল ঘাটপাড় আমান হাউজিংয়ের ২য় তলা থেকে শীলা খাতুন নামে এক নারীর (২৮) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত শীলার বোন সুমা আক্তার জানান, আমার বোন একটু রাগী প্রকৃতির ছিল। স্বামী-স্ত্রীর পারিবারিক কলহের জেরে নিজ রুমে গিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেচিয়ে ফাঁস দেয়। আমরা দেখতে পেয়ে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও জানান, আমাদের গ্রামের বাড়ি নারায়ণগঞ্জ জেলা সোনারগাঁও থানাধীন হারিয়া গ্রামে। আমার বোন বর্তমানে খিলক্ষেতের কুড়িল ঘাটপাড় আরমান হাউজিং এর দ্বিতীয় তলায় স্বামী মিজানুর রহমানের সঙ্গে থাকতেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।
রাজধানীর খিলক্ষেত থানাধীন কুড়িল ঘাটপাড় আমান হাউজিংয়ের ২য় তলা থেকে শীলা খাতুন নামে এক নারীর (২৮) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত শীলার বোন সুমা আক্তার জানান, আমার বোন একটু রাগী প্রকৃতির ছিল। স্বামী-স্ত্রীর পারিবারিক কলহের জেরে নিজ রুমে গিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেচিয়ে ফাঁস দেয়। আমরা দেখতে পেয়ে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, আমাদের গ্রামের বাড়ি নারায়ণগঞ্জ জেলা সোনারগাঁও থানাধীন হারিয়া গ্রামে। আমার বোন বর্তমানে খিলক্ষেতের কুড়িল ঘাটপাড় আরমান হাউজিং এর দ্বিতীয় তলায় স্বামী মিজানুর রহমানের সঙ্গে থাকতেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।
কাজী আল-আমিন/এএমএ/এএসএম
What's Your Reaction?