লক্ষ্মীপুরে দাফন হলো ভূমিকম্পে ঢাকায় নিহত বাবা-ছেলের
ভূমিকম্পে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ভবনের রেলিং ভেঙে পড়ে নিহত লক্ষ্মীপুরের বাসিন্দা আব্দুর রহিম (৪৮) ও তার ছেলে মেহেরাব হোসেন রিমনের (১২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (২২ নভেম্বর) সকালে সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের আস সুন্নাহ মাদরাসা ও মসজিদ কমপ্লেক্স মাঠে নিহতদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের মরদেহ দাফন করা হয়েছে। এর আগে ভোরে বাবা-ছেলের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে কান্নায় ভেঙে পড়েন আত্মীয়-স্বজনরা। পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, আব্দুর রহিম রাজধানীর সদরঘাট এলাকায় কাপড়ের ব্যবসা করতেন। তিনি পুরান ঢাকার সুরিটোলা স্কুলের পেছনে স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকালে মেজো ছেলে রিমনকে নিয়ে তিনি বাজার যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হন। হঠাৎ ভূমিকম্পে একটি ভবনের ইটের রেলিং ভেঙে তাদের ওপর পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যান। বশিকপুর মহিলা মাদরাসার সুপার ও নিহতের নিকটাত্মীয় মাওলানা মোরশেদ আলম জানান, নিহত রিমন পুরান ঢাকার একটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল। আব্দুর রহিম ভালো মানুষ ছিলেন। তাদের মৃত্যু খুবই কষ্টদায়ক। বশিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মা
ভূমিকম্পে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ভবনের রেলিং ভেঙে পড়ে নিহত লক্ষ্মীপুরের বাসিন্দা আব্দুর রহিম (৪৮) ও তার ছেলে মেহেরাব হোসেন রিমনের (১২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
শনিবার (২২ নভেম্বর) সকালে সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের আস সুন্নাহ মাদরাসা ও মসজিদ কমপ্লেক্স মাঠে নিহতদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের মরদেহ দাফন করা হয়েছে। এর আগে ভোরে বাবা-ছেলের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে কান্নায় ভেঙে পড়েন আত্মীয়-স্বজনরা।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, আব্দুর রহিম রাজধানীর সদরঘাট এলাকায় কাপড়ের ব্যবসা করতেন। তিনি পুরান ঢাকার সুরিটোলা স্কুলের পেছনে স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকালে মেজো ছেলে রিমনকে নিয়ে তিনি বাজার যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হন। হঠাৎ ভূমিকম্পে একটি ভবনের ইটের রেলিং ভেঙে তাদের ওপর পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যান।
বশিকপুর মহিলা মাদরাসার সুপার ও নিহতের নিকটাত্মীয় মাওলানা মোরশেদ আলম জানান, নিহত রিমন পুরান ঢাকার একটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল। আব্দুর রহিম ভালো মানুষ ছিলেন। তাদের মৃত্যু খুবই কষ্টদায়ক।
বশিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান বলেন, আব্দুর রহিম ও তার ছেলে রিমনের মৃত্যু আমাদের ইউনিয়নের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। তাদের চলে যাওয়া আমাদের সকলকে শোকাহত করেছে। দোয়া করি আল্লাহ যেন তাদের দুজনকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন৷ আল্লাহ যেন শোকসন্তপ্ত পরিবারকে এ কঠিন মুহূর্ত অতিক্রম করার শক্তি দান করেন। আমরা সবসময় তাদের পরিবারের পাশে আছি।
কাজল কায়েস/এমএন
What's Your Reaction?