শাহজালালে আমদানি-রপ্তানিপণ্য রাখা ও খালাসের স্থান নির্ধারণ

2 hours ago 3

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে আমদানি করা ও রপ্তানির জন্য রাখা পণ্য। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হয়েছে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। এ অবস্থায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বিশেষ ব্যবস্থায় চালু রাখার কথা জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।

রোববার (১৯ অক্টোবর) এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন শেখ জাগো নিউজকে বলেন, সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ আপাতত জিএসই মেইনটেন্যান্স নামক স্থানে পণ্য রাখার জন্য স্থান নির্ধারণ করেছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ওই স্থানে পণ্যের কায়িক পরীক্ষা সম্পন্ন করছে, ৯ নম্বর গেটে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড এর সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে। ওই গেট দিয়ে পণ্যের খালাস প্রক্রিয়া সম্পাদন করা হচ্ছে।

গতকাল শনিবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের কুরিয়ার গোডাউনে আগুনের সূত্রপাত হয়। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে সরকার পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

আরও পড়ুন
শাহজালালে আগুনে ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি: বিজিএমইএ 
অর্ডার বাতিল হলে আর কারখানা চালাতে পারবো না: জেমটেক্স এমডি 

অর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান পাটওয়ারীকে আহ্বায়ক করে এই পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রথম সচিব মো. রইচ উদ্দিন খান, প্রথম সচিব মো. তারেক হাসান, কাস্টম হাউস ঢাকার যুগ্ম কমিশনার মুহাম্মদ কামরুল হাসান এবং অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের উপ-সচিব পঙ্কজ বড়ুয়া। পঙ্কজ বড়ুয়া কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

কমিটিকে দ্রুত সময়ে অগ্নিকাণ্ডে সার্বিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

এসএম/কেএসআর/জিকেএস

Read Entire Article