শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের সর্বোচ্চ শাস্তি চান দুদকের আইনজীবী
প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিন মামলার রায়ে ‘সর্বোচ্চ শাস্তি’ প্রত্যাশা করছেন বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী। বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ তিন মামলার রায় ঘোষণা করছেন। রায় ঘিরে সকালে আদালতে আসেন দুদকের পক্ষে মামলাগুলোর সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা পাবলিক প্রসিকিউটর মঈনুল হাসান। এসময় তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমরা তিনি মামলায় আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করছি।’ দুদক কী ধরনের শাস্তি প্রত্যাশা করছে—এমন প্রশ্নের জবাবে এ আইনজীবী সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি বলেন, ‘বিচার কার্যক্রম আদালতে চলমান। কোন শাস্তি হবে বা কী সিদ্ধান্ত আসবে—তা আদালতই যথাযথভাবে নির্ধারণ করবে।’ মামলাগুলোতে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর—১৬১, ১৬৩, ১৬৪, ১৬৫(ক), ৪০৯, ৪২০ এবং ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। এসব ধারায় ঘুস গ্রহণ, সরকারি দায়িত্ব পালনে অবহেলা, সরকারি সম্পদ বা আমানত অপব্যবহার, প্রতারণা এবং অপরাধ সংঘটনে সহায়তার মতো অভিযোগ রয়েছে। এছাড়
প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিন মামলার রায়ে ‘সর্বোচ্চ শাস্তি’ প্রত্যাশা করছেন বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ তিন মামলার রায় ঘোষণা করছেন।
রায় ঘিরে সকালে আদালতে আসেন দুদকের পক্ষে মামলাগুলোর সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা পাবলিক প্রসিকিউটর মঈনুল হাসান। এসময় তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমরা তিনি মামলায় আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করছি।’
দুদক কী ধরনের শাস্তি প্রত্যাশা করছে—এমন প্রশ্নের জবাবে এ আইনজীবী সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি বলেন, ‘বিচার কার্যক্রম আদালতে চলমান। কোন শাস্তি হবে বা কী সিদ্ধান্ত আসবে—তা আদালতই যথাযথভাবে নির্ধারণ করবে।’
মামলাগুলোতে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর—১৬১, ১৬৩, ১৬৪, ১৬৫(ক), ৪০৯, ৪২০ এবং ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। এসব ধারায় ঘুস গ্রহণ, সরকারি দায়িত্ব পালনে অবহেলা, সরকারি সম্পদ বা আমানত অপব্যবহার, প্রতারণা এবং অপরাধ সংঘটনে সহায়তার মতো অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায়ও অভিযোগ আনা হয়েছে, যার মাধ্যমে অসাধু উপায়ে সম্পদ অর্জন এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ প্রমাণের চেষ্টা করেছে দুদক।
এদিকে, রায় ঘিরে আদালত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সকাল থেকেই আদালতের প্রধান প্রবেশপথগুলোতে পুলিশ, বিজিবি ও বিভিন্ন নিরাপত্তা সংস্থার বাড়তি সতর্কতা লক্ষ্য করা গেছে। এজলাসের ভেতরে ও আশপাশে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গণমাধ্যমকর্মী ও উৎসুক জনতার ভিড়ও রয়েছে।
এমডিএএ/এমকেআর/এমএস
What's Your Reaction?