শ্বশুরবাড়ির লোকজনের গুলিতে প্রবাসফেরত জামাই নিহত

নরসিংদীর রায়পুরায় পারিবারিক বিরোধ ও গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মামুন মিয়া নামে প্রাবস ফেরত এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এছাড়া আরও একজন গুলিবিদ্ধসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলার রায়পুরা উপজেলার নিলক্ষা গ্রামে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহত মামুন মিয়া নিলক্ষা গ্রামের আওয়াল মিয়ার ছেলে। তিনি নিলক্ষা গ্রামের বাসিন্দা। পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানিয়েছেন, গত ১৫ দিন আগে নিহত মামুন কুয়েত থেকে দেশে আসেন। তার সঙ্গে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে নিহত মামুনের ছোট ভাই সজল মিয়া মামুনের শ্বশুরবাড়িতে যান। সেখানে যাওয়ার পর সজলের সঙ্গে ওই বাড়ির লোকজনের কথাকাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। এই খবর পেয়ে মামুন সজলকে ফিরিয়ে আনতে গেলে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় মামুনের শ্বশুরবাড়ির লোকজন এলোপাথাড়ি গুলি ছোড়ে। এদিকে দুই পরিবারের দুই ইউপি সদস্য শহিদ ও নাজিম উদ্দিনের মধ্যে এলাকার আধিপত্য নিয়ে বিরোধ চলছিল। এরই মধ্যে পারিবারিক বিষয়ে ঝগড়া হলে তারাও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে মামুনসহ দুজন গুলিবিদ্ধ হন। এছাড়া আরও ১০ জন আহত হন। পরে মামুনকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে

শ্বশুরবাড়ির লোকজনের গুলিতে প্রবাসফেরত জামাই নিহত

নরসিংদীর রায়পুরায় পারিবারিক বিরোধ ও গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মামুন মিয়া নামে প্রাবস ফেরত এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এছাড়া আরও একজন গুলিবিদ্ধসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলার রায়পুরা উপজেলার নিলক্ষা গ্রামে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহত মামুন মিয়া নিলক্ষা গ্রামের আওয়াল মিয়ার ছেলে। তিনি নিলক্ষা গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানিয়েছেন, গত ১৫ দিন আগে নিহত মামুন কুয়েত থেকে দেশে আসেন। তার সঙ্গে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে নিহত মামুনের ছোট ভাই সজল মিয়া মামুনের শ্বশুরবাড়িতে যান। সেখানে যাওয়ার পর সজলের সঙ্গে ওই বাড়ির লোকজনের কথাকাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। এই খবর পেয়ে মামুন সজলকে ফিরিয়ে আনতে গেলে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় মামুনের শ্বশুরবাড়ির লোকজন এলোপাথাড়ি গুলি ছোড়ে।

শ্বশুরবাড়ির লোকজনের গুলিতে প্রবাসফেরত জামাই নিহত

এদিকে দুই পরিবারের দুই ইউপি সদস্য শহিদ ও নাজিম উদ্দিনের মধ্যে এলাকার আধিপত্য নিয়ে বিরোধ চলছিল। এরই মধ্যে পারিবারিক বিষয়ে ঝগড়া হলে তারাও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে মামুনসহ দুজন গুলিবিদ্ধ হন। এছাড়া আরও ১০ জন আহত হন। পরে মামুনকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কতর্ব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রায়পুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রবির ঘোষ জানিয়েছেন, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সঞ্জিত সাহা/এমএন/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow