সখিপুরে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
টাঙ্গাইলের সখিপুরে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান এ রায় দেন। তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানাও করেছেন আদালত। দণ্ডিত ব্যক্তির নাম ওয়াহেদ আলী ওরফে ওয়াহেদুজ্জামান। তিনি সখীপুর উপজেলার দাড়িপাকা পশ্চিম পাড়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে। রায় ঘোষণার পর তাঁকে করাগারে পাঠানো হয়। টাঙ্গাইলের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. শফিকুল ইসলাম (রিপন) জানান, দণ্ডিত ওয়াহেদ ২০২৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি নেশার টাকার জন্য দুপুরে তাঁর মাকে মারপিট করেন। পরে তাঁর মাকে তার বাবা এক আত্মীয় বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। রাতে বাবা আব্দুস সামাদকে (৬৫) বাড়িতে একা পেয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন ছেলে। পরদিন নিহত আব্দুস সামাদের ভাই আব্দুস রশীদ মিয়া বাদী হয়ে ওয়াহেদকে আসামি করে সখীপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর পুলিশ ওয়াহেদকে গ্রেপ্তার করে। তদন্ত শেষে সখীপুর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত রায় ২০২৪ সালের ৩০ মে আদালতে অদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। গত ১ জানুয়ারি আদালত ওয়াহেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় ১২ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। রাষ্ট্
টাঙ্গাইলের সখিপুরে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান এ রায় দেন। তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানাও করেছেন আদালত।
দণ্ডিত ব্যক্তির নাম ওয়াহেদ আলী ওরফে ওয়াহেদুজ্জামান। তিনি সখীপুর উপজেলার দাড়িপাকা পশ্চিম পাড়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে। রায় ঘোষণার পর তাঁকে করাগারে পাঠানো হয়।
টাঙ্গাইলের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. শফিকুল ইসলাম (রিপন) জানান, দণ্ডিত ওয়াহেদ ২০২৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি নেশার টাকার জন্য দুপুরে তাঁর মাকে মারপিট করেন। পরে তাঁর মাকে তার বাবা এক আত্মীয় বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। রাতে বাবা আব্দুস সামাদকে (৬৫) বাড়িতে একা পেয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন ছেলে। পরদিন নিহত আব্দুস সামাদের ভাই আব্দুস রশীদ মিয়া বাদী হয়ে ওয়াহেদকে আসামি করে সখীপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর পুলিশ ওয়াহেদকে গ্রেপ্তার করে।
তদন্ত শেষে সখীপুর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত রায় ২০২৪ সালের ৩০ মে আদালতে অদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। গত ১ জানুয়ারি আদালত ওয়াহেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় ১২ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
রাষ্ট্র পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি মো. শফিকুল ইসলাম। বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মো. রাসেল রানা। আসামি ওয়াহেদের পক্ষে রাষ্ট্র কর্তৃক নিয়োজিত আইনজীবী ছিলেন গোলাম মোস্তফা মিঞা।
What's Your Reaction?