সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলীর সম্পদ জব্দ-ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
নোয়াখালী-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মোহাম্মদ আলী ও তার পরিবারের সদস্যদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রোববার (২৩ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্ত দলের প্রধান মো. সিফাত উদ্দিন স্বাক্ষরিত আবেদনটি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী খন্দকার শামীম হোসেন আদালতে উপস্থাপন করেন। মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে আছেন মোহাম্মদ আলী, তার স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস, ছেলে আশিক আলী ও মাহতাব আলী এবং মেয়ে সুমাইয়া আক্তার রিয়া। দুদক জানায়, জ্ঞাত আয়ের উৎসের বাইরে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করে অভিযুক্তরা ভোগদখলে রেখেছেন এবং এসব সম্পদ বিক্রি বা পাচারের চেষ্টা চলছিল। তদন্তে হাতিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে হোটেল ঈশিতা, ঈশিতা-২ ও ওমখালী বাজার এলাকায় নির্মাণাধীন মার্কেটসহ একাধিক স্থাবর সম্পত্তির প্রমাণ উঠে এসেছে, যা কমিশনের দাবি অনুযায়ী অপরাধলব্ধ আয়ের মাধ্যমে অর্জিত। এছাড়া, পূবালী ব্যাংকের ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল শাখায় মাহতাব আলীর ন
নোয়াখালী-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মোহাম্মদ আলী ও তার পরিবারের সদস্যদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রোববার (২৩ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্ত দলের প্রধান মো. সিফাত উদ্দিন স্বাক্ষরিত আবেদনটি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী খন্দকার শামীম হোসেন আদালতে উপস্থাপন করেন। মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে আছেন মোহাম্মদ আলী, তার স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস, ছেলে আশিক আলী ও মাহতাব আলী এবং মেয়ে সুমাইয়া আক্তার রিয়া।
দুদক জানায়, জ্ঞাত আয়ের উৎসের বাইরে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করে অভিযুক্তরা ভোগদখলে রেখেছেন এবং এসব সম্পদ বিক্রি বা পাচারের চেষ্টা চলছিল। তদন্তে হাতিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে হোটেল ঈশিতা, ঈশিতা-২ ও ওমখালী বাজার এলাকায় নির্মাণাধীন মার্কেটসহ একাধিক স্থাবর সম্পত্তির প্রমাণ উঠে এসেছে, যা কমিশনের দাবি অনুযায়ী অপরাধলব্ধ আয়ের মাধ্যমে অর্জিত।
এছাড়া, পূবালী ব্যাংকের ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল শাখায় মাহতাব আলীর নামে থাকা এক ব্যাংক হিসাবে সাড়ে ছয় কোটি টাকার বেশি পাওয়া গেছে, যা দুদক অবৈধ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
এমডিএএ/একিউএফ
What's Your Reaction?