সিঙ্গাপুর থেকে ১১ হাজার কোটি টাকার জ্বালানি তেল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ১৪ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন জ্বালানি তেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ তেল আমদানি করতে ব্যয় হবে ১০ হাজার ৯৭৯ কোটি এক লাখ ৯০ হাজার টাকা। সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকে তেল আমদানির এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে আন্তর্জাতিক কোটেশন প্রক্রিয়ায় পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সূত্র জানায়, ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ের জন্য পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির জন্য চারটি প্যাকেজে (এ, বি, সি ও ডি) বিভক্ত করে আন্তর্জাতিক কোটেশন আহ্বান করা হয়। ১০টি প্রতিষ্ঠান থেকে দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। তার মধ্যে ৯টি প্রস্তাব কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। প্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসির সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন (৪টি প্যাকেজে) দরদাতা প্রতিষ্ঠান ইউনিপ্যাক সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড, ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ১৪ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন জ্বালানি তেল ৮৯ কোটি ৬৯ লাখ
সিঙ্গাপুর থেকে ১৪ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন জ্বালানি তেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ তেল আমদানি করতে ব্যয় হবে ১০ হাজার ৯৭৯ কোটি এক লাখ ৯০ হাজার টাকা।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকে তেল আমদানির এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে আন্তর্জাতিক কোটেশন প্রক্রিয়ায় পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ের জন্য পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির জন্য চারটি প্যাকেজে (এ, বি, সি ও ডি) বিভক্ত করে আন্তর্জাতিক কোটেশন আহ্বান করা হয়। ১০টি প্রতিষ্ঠান থেকে দরপ্রস্তাব জমা পড়ে।
তার মধ্যে ৯টি প্রস্তাব কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। প্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসির সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন (৪টি প্যাকেজে) দরদাতা প্রতিষ্ঠান ইউনিপ্যাক সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড, ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড থেকে ১৪ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন জ্বালানি তেল ৮৯ কোটি ৬৯ লাখ ৭৮ হাজার ৪৯৬ মার্কিন ডলারে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১০ হাজার ৯৭৯ কোটি এক লাখ ৯০ হাজার টাকা।
এ তেলের মধ্যে গ্যাস অয়েল ৯ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন, জেট-এ-১: দুই লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন, ফার্নেস অয়েল এক লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং গ্যাসোলিন ৯৫ আনলোডেড এক লাখ মেট্রিক টন আমদানি করা হবে।
এমএএস/আরএইচ
What's Your Reaction?