হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় মাছ ধরা নিয়ে বিরোধের জের মাহফুজ মিয়া নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। শনিবার (২২ নভেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও নিহতের স্বজনদের থেকে জানা গেছে, বর্ষার পানি কমে যাওয়ায় সম্প্রতি পৈলারকান্দি গ্রামের মাহফুজ মিয়া স্থানীয় হাওরের একটি বিলের সামনে মাছ শিকারের জন্য বাঁশের তৈরি পাটি দিয়ে বাঁধ দেন। এ সময় একই গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলেরা তাকে বাধা দেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ দেখা হয়। শনিবার রাতে পার্শ্ববর্তী বসন্তপুর গ্রাম থেকে মাহফুজ মিয়া ফিরছিলেন। এ সময় পথে তারা মাহফুজকে আটক করে অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে কুপিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে রাস্তায় ফেলে যায়। পরবর্তীতে মাহফুজ মিয়ার স্বজনরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে রাতে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে মাহফুজ মিয়ার মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে তার পক্ষের লোকজনদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান জানান, সকালে নিহত মাহফুজের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের জন
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় মাছ ধরা নিয়ে বিরোধের জের মাহফুজ মিয়া নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। শনিবার (২২ নভেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনদের থেকে জানা গেছে, বর্ষার পানি কমে যাওয়ায় সম্প্রতি পৈলারকান্দি গ্রামের মাহফুজ মিয়া স্থানীয় হাওরের একটি বিলের সামনে মাছ শিকারের জন্য বাঁশের তৈরি পাটি দিয়ে বাঁধ দেন। এ সময় একই গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলেরা তাকে বাধা দেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ দেখা হয়। শনিবার রাতে পার্শ্ববর্তী বসন্তপুর গ্রাম থেকে মাহফুজ মিয়া ফিরছিলেন। এ সময় পথে তারা মাহফুজকে আটক করে অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে কুপিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে রাস্তায় ফেলে যায়। পরবর্তীতে মাহফুজ মিয়ার স্বজনরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে রাতে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে মাহফুজ মিয়ার মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে তার পক্ষের লোকজনদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান জানান, সকালে নিহত মাহফুজের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে। বর্তমানে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
সৈয়দ এখলাছুর রহমান খোকন/এনএইচআর/জেআইএম
What's Your Reaction?