এমবোলোর গোলে সুইসরা ধরেই নিয়েছিল, ইংলিশদের বিপক্ষে জিততে যাচ্ছে। কিন্তু বাকায়ো সাকার দূর্দান্ত গোল ইংলিশদের সমতায় ফিরিয়ে ম্যাচ নিয়ে গেল অতিরিক্ত সময়ে। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা ১-১ গোলে সমতায় থাকে।
টুর্নামেন্টে খারাপ খেলার ধারাবাহিকতা এই ম্যাচেও বজায় রাখে ইংলিশরা। সুইসদের ডিবক্সের ভেতর বলার মতো খুব বেশি আক্রমণ করতে পারেনি তারা।
ম্যাচে প্রথম সুযোগ পেতে ইংলিশদের অপেক্ষা করতে হয় ২২ মিনিট পর্যন্ত। কর্নার থেকে ট্রিপিয়ারের ক্রসে ডি বক্সের ভেতর ফাঁকা জায়গায় সুযোগ পেয়েও হেডে বল বাইরে মারেন হ্যারি কেইন।
প্রথমার্ধ গোলশূন্য থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধেও দুই দল তাদের নির্বিষ খেলা বজায় রাখে। ৫১ নিনিটে এমবোলোর দুর্বল শট পিকফোর্ড সহজেই তালুবন্দি করেন৷
ম্যাচের ৭৫ মিনিটে কাঙ্ক্ষিত গোল পায় সুইসরা। এর আগ পর্যন্ত চাপ সৃষ্টি করে খেলতে থাকে তারা। এনদোয়ের ক্রস থেকে ডিফেন্ডারকে পাশ কাটিয়ে বাঁ পায়ে গোল দেন এমবোলো। সর্বশেষ সুইস খেলোয়াড় হিসেবে এর আগেও ইংলিশদের বিপক্ষে গোল করেছিলেন তিনি।
গোল খেয়ে পিছিয়ে পড়ে ইংল্যান্ড, লুক শকে বদলি হিসেবে নামান গ্যারাথ সাউথগেট। তাতেই পালটে যায় ইংলিশরা। ৮১ মিনিটে বুকায়ো সাকার দুর্দান্ত দূরপাল্লার শটে ম্যাচে সমতায় ফেরে ইংল্যান্ড। ম্যাচের শেষ দিকে আর কোনো সুযোগ সৃষ্টি না করতে পারলে নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ সমতায় শেষ হয়।
এমএমআর/