১১ মাসে দুদকের ৫১২ মামলা, আসামি ২১৯১

বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১১ মাসে ৫১২টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব মামলায় ২,১৯১ জনকে আসামি করা হয়েছে। একই সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১১ হাজার ৬৩০টি অভিযোগ জমা পড়েছে দুদকে, যার মধ্যে ৯৬০টি অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়েছে। একই সময়ে দুদকের আবেদনে ৩ হাজার ৩৬১ কোটি ২৯ লাখ ৬৭ হাজার ৮৯১ টাকার সম্পদ ক্রোক হয়েছে দেশে, আর ৯৬ কোটি ৫৩ লাখ ৮০ হাজার ২৫ টাকার সম্পদ ক্রোক হয়েছে বিদেশে। এছাড়া একইভাবে ২২ হাজার ২২৬ কোটি ৭৯ লাখ ৩২ হাজার ৬০৬ টাকা ফ্রিজ হয়েছে দেশে, আর ৩২৮ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ৬৭৪ টাকা বা ২৪ হাজার ৭৯০ ডলার ফ্রিজ হয়েছে বিদেশে। মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন তিনি গণমাধ্যমকে দিয়েছেন। আলোচ্য সময়ে ৭৯৮টি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালিত হয়েছে, যার মধ্যে ১৮৮ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হয়েছে ও মামলা হয়েছে ২৮টি। এই ১১ মাসে চারটি ফাঁদ মামলা হয়েছে। ৩১৫টি অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে। এসব অভিযোগপত্রে আসামির সংখ্যা ১ হাজার ৭৮ জন। আর ৭৩টি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন

১১ মাসে দুদকের ৫১২ মামলা, আসামি ২১৯১

বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১১ মাসে ৫১২টি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব মামলায় ২,১৯১ জনকে আসামি করা হয়েছে। একই সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ১১ হাজার ৬৩০টি অভিযোগ জমা পড়েছে দুদকে, যার মধ্যে ৯৬০টি অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়েছে।

একই সময়ে দুদকের আবেদনে ৩ হাজার ৩৬১ কোটি ২৯ লাখ ৬৭ হাজার ৮৯১ টাকার সম্পদ ক্রোক হয়েছে দেশে, আর ৯৬ কোটি ৫৩ লাখ ৮০ হাজার ২৫ টাকার সম্পদ ক্রোক হয়েছে বিদেশে। এছাড়া একইভাবে ২২ হাজার ২২৬ কোটি ৭৯ লাখ ৩২ হাজার ৬০৬ টাকা ফ্রিজ হয়েছে দেশে, আর ৩২৮ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ৬৭৪ টাকা বা ২৪ হাজার ৭৯০ ডলার ফ্রিজ হয়েছে বিদেশে।

মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন তিনি গণমাধ্যমকে দিয়েছেন।

আলোচ্য সময়ে ৭৯৮টি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালিত হয়েছে, যার মধ্যে ১৮৮ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হয়েছে ও মামলা হয়েছে ২৮টি।

এই ১১ মাসে চারটি ফাঁদ মামলা হয়েছে। ৩১৫টি অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে। এসব অভিযোগপত্রে আসামির সংখ্যা ১ হাজার ৭৮ জন। আর ৭৩টি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন হয়েছে।

দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়, আলোচ্য সময়ে ২৪৯টি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে, ১২৬টির সাজা ও ১২৩টিতে খালাস হয়েছে আসামি। এসব মামলায় ৫ হাজার ৫৭ কোটি ৯৪ লাখ ৮ হাজার ৩১০ টাকার জরিমানা আদায় করা হয়েছে। সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৩২১ কোটি ৮৮ হাজার ১৯৩ টাকার।

এসএম/এমএমকে/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow