দেশের একমাত্র সরকারি চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল বন্ধের দুই সপ্তাহ হয়ে গেলো। আজ মঙ্গলবার (১০ জুন) পর্যন্ত হাসপাতালটির জরুরি বিভাগ ছাড়া বাকি সব বিভাগ বন্ধ রয়েছে।
গত ২৮ মে থেকে হাসপাতালটির পুরো চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ। এক সপ্তাহ পর স্বল্প পরিসরে জরুরি বিভাগ চালু হলেও এখন পর্যন্ত বাকি বিভাগগুলো চালু হয়নি।
জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. জানে আলম বলেন, আমাদের জরুরি বিভাগ চালু আছে। আজ ৬৬ জনকে সেবা দিয়েছি। এরমধ্যে জরুরি অপারেশন করেছি ৮টা।
আরও পড়ুন
- ৬০০ কোটি টাকার হাসপাতাল এখন জুলাই আহতদের ‘আবাসিক হোটেল’
- বন্ধ চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল, ‘অগ্নিপরীক্ষা’য় স্বাস্থ্য প্রশাসন
- ছাড়পত্র পেলেও কেন হাসপাতাল ছাড়ছেন না জুলাই যোদ্ধারা?
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে জুলাই আন্দোলনে আহতদের মধ্যে তিনজন এ হাসপাতালে আছেন, বাকিরা বাড়িতে। হাসপাতালটির চারতলায় ভেতর থেকে তালা দিয়ে তার অবস্থান করছেন। এতে কেউ ঢুকতেও পারছেন না, কথা বলতে চাইলেও তারা কথা বলতে চাচ্ছেন না।
তবে চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে জুলাই আহতদের অবস্থানের সংখ্যা বাড়ে-কমে। কেউ যান, কেউ আসেন। তবে বিষয়টির তথ্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে নেই। কারণ তাদের এ বিষয়ে জানানো হয় না।
এসইউজে/কেএসআর/এমএস