৫ সদস্যের পরিবার চলতো দোকানের আয় দিয়ে, আগুনে সব শেষ

বাগেরহাটে একটি ফার্নিচারের দোকানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় সাত লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে শহরের দশানী এলজিইডি মোড় এলাকায় আবদুল কাইয়ুমের দোকানে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে দোকানের সব মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শী মো. রানা বলেন, ‘দোকানের বিপরীতে আমার বাড়ি। ভোররাতে হঠাৎ চিৎকার চেঁচামেচি শুনে দেখি দোকানে আগুন জ্বলছে। আমরা চেষ্টা করেও কিছুই করতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘আমার দোকানে ৯টি মেশিন ছিল। জালি মেশিন, চারকুলার মেশিন, ড্রিল মেশিন, কুল মেশিনসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম। সঙ্গে দুটি খাট ও পাঁচটি দরজা এই সপ্তাহেই ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল। সবকিছু প্রস্তুত ছিল। কিন্তু আগুনে সব শেষ করে দিলো। এতে আমার প্রায় সাত লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমার পরিবারের পাঁচ সদস্যের ভরণপোষণ এই দোকান দিয়েই চলতো। এখন আমি সম্পূর্ণ নিঃস্ব।’ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার (ভারপ্রাপ্ত)

৫ সদস্যের পরিবার চলতো দোকানের আয় দিয়ে, আগুনে সব শেষ

বাগেরহাটে একটি ফার্নিচারের দোকানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় সাত লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে শহরের দশানী এলজিইডি মোড় এলাকায় আবদুল কাইয়ুমের দোকানে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে দোকানের সব মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

৫ সদস্যের পরিবার চলতো দোকানের আয় দিয়ে, আগুনে সব শেষ

প্রত্যক্ষদর্শী মো. রানা বলেন, ‘দোকানের বিপরীতে আমার বাড়ি। ভোররাতে হঠাৎ চিৎকার চেঁচামেচি শুনে দেখি দোকানে আগুন জ্বলছে। আমরা চেষ্টা করেও কিছুই করতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘আমার দোকানে ৯টি মেশিন ছিল। জালি মেশিন, চারকুলার মেশিন, ড্রিল মেশিন, কুল মেশিনসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম। সঙ্গে দুটি খাট ও পাঁচটি দরজা এই সপ্তাহেই ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল। সবকিছু প্রস্তুত ছিল। কিন্তু আগুনে সব শেষ করে দিলো। এতে আমার প্রায় সাত লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমার পরিবারের পাঁচ সদস্যের ভরণপোষণ এই দোকান দিয়েই চলতো। এখন আমি সম্পূর্ণ নিঃস্ব।’

ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) শেখ মামুনুর রশিদ বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। একটি ইউনিট প্রায় ঘণ্টাখানেক চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুন লাগার কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নাহিদ ফরাজী/এসআর/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow