খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন
আগামী নির্বাচনে মায়েদের ভোটে ধানের শীষ জয়লাভ করে বেগম খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি এবং তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, আমাদের ৫০ শতাংশ ভোটার হচ্ছেন নারীরা। এই মায়েদের ভোটে বেগম খালেদা জিয়া ৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। আজকে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ভোটে এই মা-বোনরাই ভোট দিয়ে ধানের শীষকে বিজয়ী করবেন। ইনশাআল্লাহ খালেদা জিয়া বেঁচে থাকবেন এবং এই ভোটের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হবেন, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন। এটাই হলো আগামী দিনের বাংলাদেশ। এর বাইরে যদি কিছু হয় এই বাংলাদেশ থাকবে না। আরও পড়ুন:খালেদা জিয়ার হার্ট ও ফুসফুসে সংক্রমণ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পল্টনে ভাসানী ভবনে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে জিয়া মঞ্চ আয়োজিত দোয়া মাহফিলে ও কোরআন খতম অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বুলু বলেন, বাংলাদেশে বিএনপির এমন কোনো নেতাকর্মী নেই যে জেলখানায় যায়নি। যার বিরুদ্ধে মামলা হয়নি। প্রায় ২৫০০ থেকে ৩ হাজার নেতাকর্মী পঙ্গু হয়ে গেছে। আমরা আমাদের বাবার, মায়ের জানাজা পড
আগামী নির্বাচনে মায়েদের ভোটে ধানের শীষ জয়লাভ করে বেগম খালেদা জিয়া রাষ্ট্রপতি এবং তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু।
তিনি বলেন, আমাদের ৫০ শতাংশ ভোটার হচ্ছেন নারীরা। এই মায়েদের ভোটে বেগম খালেদা জিয়া ৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। আজকে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ভোটে এই মা-বোনরাই ভোট দিয়ে ধানের শীষকে বিজয়ী করবেন। ইনশাআল্লাহ খালেদা জিয়া বেঁচে থাকবেন এবং এই ভোটের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হবেন, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন। এটাই হলো আগামী দিনের বাংলাদেশ। এর বাইরে যদি কিছু হয় এই বাংলাদেশ থাকবে না।
আরও পড়ুন:
খালেদা জিয়ার হার্ট ও ফুসফুসে সংক্রমণ
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পল্টনে ভাসানী ভবনে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে জিয়া মঞ্চ আয়োজিত দোয়া মাহফিলে ও কোরআন খতম অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বুলু বলেন, বাংলাদেশে বিএনপির এমন কোনো নেতাকর্মী নেই যে জেলখানায় যায়নি। যার বিরুদ্ধে মামলা হয়নি। প্রায় ২৫০০ থেকে ৩ হাজার নেতাকর্মী পঙ্গু হয়ে গেছে। আমরা আমাদের বাবার, মায়ের জানাজা পড়তে পারিনি। বিদেশ থেকে এসে বাড়িতে যেতে পারিনি, বোনের বিয়েতে যেতে পারিনি। অর্থনৈতিকভাবে ১৭ বছর আমরা ধ্বংস হয়েছি, সামাজিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে। এই গণঅভ্যুত্থানের রাস্তাটি ১৭ বছরে বানিয়েছে বিএনপি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ৩১ দফা বাংলাদেশের আগামী ১০০ বছরের মুক্তির সনদ। এর বাইরে গিয়ে কেউ কোনো নতুন সংস্কারের রূপরেখা দিতে পারবে না। আর সংস্কার একটি চলমান রূপরেখা। পৃথিবীর সৃষ্টি থেকে কেয়ামত পর্যন্ত সংস্কার চলতেই থাকবে। এটার কোনো শেষ নেই।
এ সময় বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারিরীক সুস্থতা কামনা করে দোয়া এবং কুরআন খতম দেওয়া হয়।
এমএইচএ/এসএনআর/জেআইএম
What's Your Reaction?