পটুয়াখালীতে বিএনপির প্রস্তাবিত নির্বাচনী অফিসে অগ্নিসংযোগ

পটুয়াখালীর মহিপুর উপজেলায় গভীর রাতে বিএনপির ‘প্রস্তাবিত’ নির্বাচনী অফিস ও পার্শ্ববর্তী দোকানে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) গভীর রাতে ধুলাসার ইউনিয়নের বটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ১০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন দোকান মালিক। দোকানটিতে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা স্থানীয় নেতাকর্মীসহ বাসিন্দাদের। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। ধুলাসার ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহজাদা হাওলাদার জানান, নির্বাচনী কার্যক্রম চালানোর জন্য বিএনপির প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় নেতা এ বি এম মোশাররফ হোসেনের বাড়ির পাশের দোকানটিতে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে লাগোয়া অস্থায়ী অফিস স্থাপন করা হয়েছিল। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান তিনি। ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক ও ধুলাসার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুম বলেন, রাত ১টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাসায় যাই। সাড়ে ৪টার দিকে ফোনে খবর পাই দোকানে আগুন লেগেছে। এসে দেখি সব পুড়ে ছাই। দোকানে প্রায় ১০ লাখ টাকার ককশিটসহ বিভিন্ন মালপত্র ছিল। স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য ফেরদৌস বলেন, গভীর রাতে আগুন লাগানো হয়েছে। দোকানের প

পটুয়াখালীতে বিএনপির প্রস্তাবিত নির্বাচনী অফিসে অগ্নিসংযোগ

পটুয়াখালীর মহিপুর উপজেলায় গভীর রাতে বিএনপির ‘প্রস্তাবিত’ নির্বাচনী অফিস ও পার্শ্ববর্তী দোকানে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) গভীর রাতে ধুলাসার ইউনিয়নের বটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ১০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন দোকান মালিক।

দোকানটিতে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা স্থানীয় নেতাকর্মীসহ বাসিন্দাদের। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

ধুলাসার ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহজাদা হাওলাদার জানান, নির্বাচনী কার্যক্রম চালানোর জন্য বিএনপির প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় নেতা এ বি এম মোশাররফ হোসেনের বাড়ির পাশের দোকানটিতে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে লাগোয়া অস্থায়ী অফিস স্থাপন করা হয়েছিল। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান তিনি।

ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক ও ধুলাসার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুম বলেন, রাত ১টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাসায় যাই। সাড়ে ৪টার দিকে ফোনে খবর পাই দোকানে আগুন লেগেছে। এসে দেখি সব পুড়ে ছাই। দোকানে প্রায় ১০ লাখ টাকার ককশিটসহ বিভিন্ন মালপত্র ছিল।

স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য ফেরদৌস বলেন, গভীর রাতে আগুন লাগানো হয়েছে। দোকানের পাশের কক্ষটি নির্বাচনী অফিস হিসেবে নেওয়ার প্রস্তুতি ছিল। রোববার মধ্যরাতে কে বা কারা এটিতে আগুন দেয়।

মহিপুর থানার ওসি মাহমুদ হাসান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow