প্রতারণার মামলায় সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি কারাগারে

বগুড়ায় ফ্ল্যাট দেওয়ার কথা বলে প্রতারণার অভিযোগে পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি হামিদুল আলম মিলনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে বগুড়ার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এ হাজির হয়ে জামিনের আবেদন জানালে আদালতের বিচারক মেহেদী হাসান তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।  একই মামলায় তার স্ত্রী শাহজাদী আলম লিপির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি রয়েছে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন। বগুড়া শহরের নিশিন্দারা শাহপাড়ার জাহিদুর রহমান তোফা বাদী হয়ে মিলনের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলাটি করেন।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া কোর্ট ইন্সপেক্টর শহিদুল ইসলাম। পুলিশের সাবেক ডিআইজি হামিদুল আলম মিলন বগুড়া শহরের মালতিনগর এলাকার এএসএম ইবনে আজিজের ছেলে। তিনি প্রায় চার দশক পুলিশে বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। তার বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলার অধীনে এ আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। অভিযোগ ছিল ২০২৩ সালে অসুস্থতার কথা বলে ছুটিতে থাকলেও তিনি বগুড়া-১ আসনে তার স্ত্রীর নির্বাচনী প্রচারণায় সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। সদর দপ্তরের তদন্তে অভিযোগ প্রমাণি

প্রতারণার মামলায় সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি কারাগারে
বগুড়ায় ফ্ল্যাট দেওয়ার কথা বলে প্রতারণার অভিযোগে পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি হামিদুল আলম মিলনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে বগুড়ার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এ হাজির হয়ে জামিনের আবেদন জানালে আদালতের বিচারক মেহেদী হাসান তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।  একই মামলায় তার স্ত্রী শাহজাদী আলম লিপির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি রয়েছে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন। বগুড়া শহরের নিশিন্দারা শাহপাড়ার জাহিদুর রহমান তোফা বাদী হয়ে মিলনের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলাটি করেন।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া কোর্ট ইন্সপেক্টর শহিদুল ইসলাম। পুলিশের সাবেক ডিআইজি হামিদুল আলম মিলন বগুড়া শহরের মালতিনগর এলাকার এএসএম ইবনে আজিজের ছেলে। তিনি প্রায় চার দশক পুলিশে বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। তার বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলার অধীনে এ আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। অভিযোগ ছিল ২০২৩ সালে অসুস্থতার কথা বলে ছুটিতে থাকলেও তিনি বগুড়া-১ আসনে তার স্ত্রীর নির্বাচনী প্রচারণায় সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। সদর দপ্তরের তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর তাকে অবসরে পাঠানো হয়। কোর্ট ইন্সপেক্টর শহিদুল ইসলাম বলেন, আদালতের নির্দেশে সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি হামিদুল হক মিলনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow