শাহজালালে ‘এয়ারপোর্ট মিনি ফায়ার এক্সারসাইজ-২০২৫’ সম্পন্ন

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘এয়ারপোর্ট মিনি ফায়ার এক্সারসাইজ-২০২৫’ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিকের নির্দেশনায় বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এস এম রাগীব সামাদের তত্ত্বাবধানে আজ বৃহস্পতিবার এই অগ্নিনির্বাপক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইকাও) নির্দেশিকা অনুযায়ী বিমানবন্দরে দূর্ঘটনাপ্রবণ পরিস্থিতিতে সার্বিক অগ্নি নিরাপত্তা, জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা, অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলোর পারস্পরিক সমন্বয় এবং প্রতিক্রিয়া সময় মূল্যায়নের উদ্দেশ্যে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয় বলে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। মহড়ায় বিমানবন্দরে দায়িত্বে থাকা এয়ারপোর্ট ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার ভেহিকেল ও অ্যাম্বুলেন্স, এভসেক, বেবিচক ফ্লাইট সেফটি-এজিএ ডিপার্টমেন্ট, এপিবিএন, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল, এয়ারপোর্ট থানা, ডিরেক্টর ফায়ার, এয়ারপোর্ট স্বাস্থ্য বিভাগের সদস্য ও অ্যাম্বুলেন্সসহ সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলো অংশ নেয়। এছাড়াও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ফায়ার ইউনিটের ফায়ার ভেহিকেল ও অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ও স

শাহজালালে ‘এয়ারপোর্ট মিনি ফায়ার এক্সারসাইজ-২০২৫’ সম্পন্ন

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘এয়ারপোর্ট মিনি ফায়ার এক্সারসাইজ-২০২৫’ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিকের নির্দেশনায় বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এস এম রাগীব সামাদের তত্ত্বাবধানে আজ বৃহস্পতিবার এই অগ্নিনির্বাপক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।

আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইকাও) নির্দেশিকা অনুযায়ী বিমানবন্দরে দূর্ঘটনাপ্রবণ পরিস্থিতিতে সার্বিক অগ্নি নিরাপত্তা, জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা, অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলোর পারস্পরিক সমন্বয় এবং প্রতিক্রিয়া সময় মূল্যায়নের উদ্দেশ্যে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয় বলে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

মহড়ায় বিমানবন্দরে দায়িত্বে থাকা এয়ারপোর্ট ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার ভেহিকেল ও অ্যাম্বুলেন্স, এভসেক, বেবিচক ফ্লাইট সেফটি-এজিএ ডিপার্টমেন্ট, এপিবিএন, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল, এয়ারপোর্ট থানা, ডিরেক্টর ফায়ার, এয়ারপোর্ট স্বাস্থ্য বিভাগের সদস্য ও অ্যাম্বুলেন্সসহ সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলো অংশ নেয়। এছাড়াও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ফায়ার ইউনিটের ফায়ার ভেহিকেল ও অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দিয়াবাড়ি ও উত্তরার দুইটি ইউনিট,  উত্তরা জাহানারা ক্লিনিকের অ্যাম্বুলেন্স ছাড়াও উত্তরা ওমেনস মেডিকেল কলেজ ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের কর্মীরা  মহড়ায় অংশ নেয়। 

মহাড়ার বিষয়ে বিমানবন্দরের একজন কর্মকর্তা জানান, মহড়াটি ছিল ড্রাই এক্সারসাইজ, যেখানে আগুন না জ্বালিয়ে শুধু অগ্নিনির্বাপণ প্রতিক্রিয়া, সমন্বয়, যোগাযোগ এবং অপারেশনের গতিশীলতা যাচাই করা হয়। বিমানবন্দরে নিয়মিত ফ্লাইট অপারেশন স্বাভাবিকভাবেই রেখেই মহড়াটি সম্পন্ন করা হয়।

 নিরাপদ, কার্যকর এবং সমন্বিতভাবে বিমানবন্দর পরিচালনা নিশ্চিত করতে ভবিষ্যতেও এ ধরনের মহড়া অব্যাহত থাকবে বলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow