ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানো নিয়ে বিরোধ; ছুরিকাঘাতে যুবত খুন
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামে এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ। পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নিহত সুজন মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার পিপুলিয়া গ্রামের সাইফুল মোল্লার ছেলে। আর আটককৃত সোহান ইসলাম পাবনা সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর গ্রামের শরিফ প্রামাণিকের ছেলে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দারুল আমান ট্রাস্টে আয়োজিত ওয়াজ মাহফিল উপলক্ষে সংলগ্ন এলাকায় দোকান বসানো নিয়ে সুজন ও সোহানের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সোহান ধারালো ছুরি দিয়ে সুজনকে আঘাত করে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত সোহান ইসলামকে আটক করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশী হেফাজতে রাখা হয়েছে।
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামে এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সুজন মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার পিপুলিয়া গ্রামের সাইফুল মোল্লার ছেলে। আর আটককৃত সোহান ইসলাম পাবনা সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর গ্রামের শরিফ প্রামাণিকের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দারুল আমান ট্রাস্টে আয়োজিত ওয়াজ মাহফিল উপলক্ষে সংলগ্ন এলাকায় দোকান বসানো নিয়ে সুজন ও সোহানের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সোহান ধারালো ছুরি দিয়ে সুজনকে আঘাত করে। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত সোহান ইসলামকে আটক করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশী হেফাজতে রাখা হয়েছে।
What's Your Reaction?