কক্সবাজারে রোহিঙ্গাসহ দুজনের মৃত্যুদণ্ড, দুজনের যাবজ্জীবন

কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার মামলায় এক রোহিঙ্গাসহ দুজনের মত্যুদণ্ড এবং অপর দুই রোহিঙ্গার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমান এ রায় দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত দুজন হলেন, উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মোহাম্মদ হোসনের ছেলে নূর মোস্তফা এবং কক্সবাজার শহরের কুতুবদিয়া পাড়ার মৃত নজির আহমদের ছেলে সোনা মিয়া। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলো, কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মৃত খুলু মিয়ার ছেলে আবদুল গফুর (৩৫) এবং মৃত মোহাম্মদ আলমের ছেলে মো. আইয়ুব তৈয়ব। একই মামলায় রামু উপজেলার রাজারকুল এলাকার মো. ইসলামের ছেলে আবদুর রহমানকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম জানান, ২০২০ সালের ২ মার্চ কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এক লাখ ৯০ হাজার ইয়াবা ও একটি মাইক্রোবাসসহ পাঁচজনকে আটক করে। পরে রামু থানায় ডিবির পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান বাদি হয়ে মামলা করেন। পরে সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে একজনকে খালাস, দুজ

কক্সবাজারে রোহিঙ্গাসহ দুজনের মৃত্যুদণ্ড, দুজনের যাবজ্জীবন

কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার মামলায় এক রোহিঙ্গাসহ দুজনের মত্যুদণ্ড এবং অপর দুই রোহিঙ্গার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমান এ রায় দেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত দুজন হলেন, উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মোহাম্মদ হোসনের ছেলে নূর মোস্তফা এবং কক্সবাজার শহরের কুতুবদিয়া পাড়ার মৃত নজির আহমদের ছেলে সোনা মিয়া।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলো, কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মৃত খুলু মিয়ার ছেলে আবদুল গফুর (৩৫) এবং মৃত মোহাম্মদ আলমের ছেলে মো. আইয়ুব তৈয়ব। একই মামলায় রামু উপজেলার রাজারকুল এলাকার মো. ইসলামের ছেলে আবদুর রহমানকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম জানান, ২০২০ সালের ২ মার্চ কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এক লাখ ৯০ হাজার ইয়াবা ও একটি মাইক্রোবাসসহ পাঁচজনকে আটক করে। পরে রামু থানায় ডিবির পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান বাদি হয়ে মামলা করেন। পরে সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে একজনকে খালাস, দুজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।

সরকারি আইনজীবী বলেন, অভিযুক্ত চারজনই পলাতক রয়েছে।

সায়ীদ আলমগীর/এএইচ/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow