ছাত্রদলের প্যানেলের প্রার্থীদের শপথ রোববার

4 days ago 6
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের প্রার্থীদের শপথবাক্য পাঠ রোববার। কাল তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন সংলগ্ন ঐতিহাসিক বটতলায় শপথবাক্য পাঠ করবেন। শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন সংলগ্ন ঐতিহাসিক বটতলায় আসন্ন ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের প্রার্থীরা এবং হল সংসদগুলোয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা শপথবাক্য পাঠ করবেন। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস এবং সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী ও গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিত থাকতে আন্তরিকভাবে আহ্বান জানিয়েছেন। এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে কার কেমন জনপ্রিয়তা রয়েছে তা নিয়ে জরিপ চালিয়েছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ন্যারেটিভ। এতে কার কত শতাংশ জনপ্রিয়তা রয়েছে তা তুলে ধরা হয়েছে। শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জরিপের ফলাফলে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভোট দিতে ৯৪ দশমিক ৮ শতাংশ আগ্রহী এবং এবং বাকি ৫ দশমিক ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী আগ্রহী নয়। এছাড়া ভিপি (সহসভাপতি) পদে কাকে ভোট দিবেন তা এখনো সিদ্ধান্ত নেননি ২৪ দশমিক ৭ শতাংশ শিক্ষার্থী এবং বাকি ৭৫ দশমিক ৩ শতাংশ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সিদ্ধান্ত নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভিপি পদে শামীম হোসেনের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ ভোটার, আবু সাদিক কায়েমের পক্ষে ৪১ দশমিক ৯ শতাংশ, আবিদুল ইসলামের পক্ষে ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ এবং উমামা ফাতেমার পক্ষে ৮ দশমিক ৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। জরিপে বলা হয়েছে, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ভোট কাকে দিবেন তা ঠিক করছেন ৬৬ দশমিক ১ শতাংশ শিক্ষার্থী এবং ৩৩ দশমিক ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। এর মধ্যে আরাফাত চৌধুরীর পক্ষে মতামত দিয়েছেন ১৬ দশমিক ১ শতাংশ, মেঘমল্লার বসুর পক্ষে ৯ দশমিক ১২ শতাংশ, এসএম ফরহাদের পক্ষে ৩২ দশমিক ১ শতাংশ, তানবীর বারি হামিমের পক্ষে ১৬ দশমিক ১ শতাংশ, আবু বাকের মজুমদারের পক্ষে ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ শিক্ষার্থী। সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ভোট দেওয়ার ব্যাপারে এখনো ঠিক করতে পারেননি ৪০ দশমিক ৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর সিদ্ধান্ত নেওয়াদের মধ্যে এজিএস পদে তানবীর আল হাদী মায়েদের পক্ষে মতামত দিয়েছেন ১৫ দশমিক ৯ শতাংশ, মহিউদ্দিন খানের পক্ষে ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ, আশরেফা খাতুনের পক্ষে ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং জাবির আহমেদ জুবেলের পক্ষে ৪ দশমিক ০৭ শতাংশ শিক্ষার্থী। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অভারঅল জরিপে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী পরিষদ এগিয়ে আছেন বলে মনে হচ্ছে। তবে, যেহেতু এটি কেবল আবাসিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে করা হয়েছে, ফলে বিপুল সংখ্যক অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের মতামত এখানে প্রতিফলিত হয়নি।
Read Entire Article