ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভিপি, জিএস, এজিএস পদসহ ২৩ পদে বিজয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থীরা। তবে এই ভোটে শীর্ষ সহ-সভাপতি পদের (ভিপি) জন্য লড়েছিলেন ৪৫ জন। তাদের মধ্যে ১০ ভোটের কম পেয়েছেন ২২ জন প্রার্থী। অনেক প্রার্থী ১, ২ ও ৩ ভোট করেও পেয়েছেন।
সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থীদের মধ্যে ১টি করে ভোট পেয়েছেন মো. সুজন হোসেন, রাকিবুল হাসান ও রাসেল হক। মাত্র ২টি করে ভোট পেয়েছেন মো. নাসিম উদ্দিন, মো. সোহানুর রহমান ও মো. হাবিবুল্লাহ।
৩টি করে ভোট পেয়েছেন মো. মুদাব্বীর রহমান, মো. হেলালুর রহমান ও শাহ জামাল সায়েম।
৪ ভোট পাওয়া একমাত্র প্রার্থী মো. ফয়সাল আহমেদ। ভিপি প্রার্থী আসিফ আনোয়ার অন্তিক ও মো. আতাউর রহমান শিপন পেয়েছেন ৫টি করে ভোট।
এ ছাড়া ৬ ভোটের মালিক দ্বীন মোহাম্মদ সোহাগ, মো. আজগর ব্যাপারী, মো. শাফি রহমান, মো. উজ্জ্বল হোসেন ও মোসা. জান্নাতী বুলবুল।
৭টি করে ভোট পেয়েছেন মো. আবুল হোসাইন, মো. রাসেল মাহমুদ ও যায়েদ বিন ইকবাল।
৮টি করে ভোট পেলেন জালাল আহমদ ও রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ। আর ৯ ভোট পেয়েছেন একজনই, তিনি হলেন মাহদী হাসান।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ১৪ হাজার ৪২ ভোট পেয়ে ভিপি নির্বাচিত হয়েছেন শিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ জোটের সাদিক কায়েম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আবিদুল ইসলাম খান আবিদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০৮ ভোট।
ডাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে নির্বাচিত হয়েছেন এস এম ফরহাদ। তিনিও শিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ জোটের প্রার্থী ছিলেন। তবে এই পদেও ১০ ভোটের নিচে পেয়েছেন দুজন প্রার্থী। তারা হলেন নিয়াজ মখদুম ও সাইয়াদুল বাশার। তাদের মধ্যে নিয়াজ ৬ ও বাশার ৯ ভোট পেয়েছেন।
তবে সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে কোনো প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ১০-এর নিচে নেই। এই পদে সবচেয়ে কম ভোট পেয়েছেন মো. শাহরিয়ার নাফিজ। যার প্রাপ্ত ভোট ৬৭। এজিএস পদেও জয়লাভ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী মুহা. মহিউদ্দিন খান।