দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গন নোংরামিতে ভরে গেছে। এক শ্রেণির কবি, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মী রগরগে যৌনাচার, কামাচার ও নারী দেহের আপত্তিকর উপস্থাপন ছাড়া কর্মে গতি আনতে পারে না। অথচ সৃজনশীল, ইতিবাচক ও শালীনতা বজায় রেখেই যে শিল্প ও সাহিত্য চর্চা করা সম্ভব তা আমাদের তাকওয়াবান কবি-সাহিত্যিকরা প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
তিনি বলেন, রমজান তাকওয়া ও আত্মশুদ্ধির মাস; তাই রমজানের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিককর্মীরা তাক্বওয়ার গুণাবলি অর্জন করলে মাগুরার সেই শিশুটিকে দুঃখজনকভাবে সম্ভ্রম হারাতে বা জীবন দিতে হতো না।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেল ৪টায় রাজধানীর গুলশানে দ্য ক্যাফে রিওতে বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি আয়োজিত কবি-সাহিত্যিক, বিট সাংবাদিক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সম্মানে এক ইফতার পার্টিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
- আরও পড়ুন
- দুই দফা দাবিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করলো ইনকিলাব মঞ্চ
- ধর্ষণের বিরুদ্ধে মহিলা জামায়াতের মানববন্ধন, ৫ দফা দাবি
বাংলাদেশ কালচারাল অ্যাকাডেমির সভাপতি আবদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাকাডেমির সেক্রেটারি ইব্রাহীম বাহারী।
বক্তব্য দেন, বাংলা সাহিত্যের প্রধান কবি আল মুজাহিদী, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক শামসুল আলম, মানারাত বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান, ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ, সাপ্তাহিক সোনার বাংলার সহকারী সম্পাদক ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম, এনএনবিডি২৪.কম এর সিইও মু. আতাউর রহমান সরকার, সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি মাহবুব মুকুল, বাচীক শিল্পী বায়েজীদ মাহমুদ, কবি হাসান আলীম. জাকির আবু জাফর প্রমুখ।
এএএম/এমআরএম/এএসএম