নাটোরে ট্রলির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কিশোর নিহত, আহত ২
নাটোরের সিংড়ায় ট্রলির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে এক কিশোর নিহত ও তার দুই বন্ধু আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নিংগইন-জোরমল্লিকা আঞ্চলিক সড়কের নিংগইন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত কিশোরের নাম সিজান (১৭)। সে বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার প্রবাসী সোহেল রানার ছেলে। সিজান সিংড়া পৌরসভার চাঁদপুর মহল্লায় নানার বাসা থেকে পড়াশোনা করতো। সে সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভোকেশনাল শাখার দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, সিজানসহ তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিল। পথে একটি ট্রলির সঙ্গে তাদের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তিনজনই গুরুতর আহত হয়। পরে আশপাশের লোকজন তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সিজানকে মৃত ঘোষণা করেন। মোটরসাইকেলের অপর দুই আরোহী মুশফিক ও সোহানকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মমিনুজ্জামান বলেন, মোটরসাইকেলে তিনজন আরোহী ছিল। এর মধ্যে একজন ঘটনাস্থলে মারা গেছে। দুজনকে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রেজাউল করিম রেজা/একিউএফ
নাটোরের সিংড়ায় ট্রলির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে এক কিশোর নিহত ও তার দুই বন্ধু আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নিংগইন-জোরমল্লিকা আঞ্চলিক সড়কের নিংগইন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত কিশোরের নাম সিজান (১৭)। সে বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার প্রবাসী সোহেল রানার ছেলে। সিজান সিংড়া পৌরসভার চাঁদপুর মহল্লায় নানার বাসা থেকে পড়াশোনা করতো। সে সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভোকেশনাল শাখার দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, সিজানসহ তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিল। পথে একটি ট্রলির সঙ্গে তাদের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তিনজনই গুরুতর আহত হয়। পরে আশপাশের লোকজন তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সিজানকে মৃত ঘোষণা করেন। মোটরসাইকেলের অপর দুই আরোহী মুশফিক ও সোহানকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মমিনুজ্জামান বলেন, মোটরসাইকেলে তিনজন আরোহী ছিল। এর মধ্যে একজন ঘটনাস্থলে মারা গেছে। দুজনকে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রেজাউল করিম রেজা/একিউএফ
What's Your Reaction?