বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতে সিইসিসহ কমিশনাররা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সার্বিক প্রস্তুতি জানাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বঙ্গভবনে গেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে দিকে বঙ্গভবনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সিইসিসহ কমিশনাররা। বেলা সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তাদের সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, তপশিল ঘোষণার আগে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করা হয়। পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ও বাংলাদেশ বেতারে ভাষণের মাধ্যম ভোটের তফসিল ঘোষণা করেন। এর আগে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। তপশিল ঘোষণা এখন সময়ের ব্যাপার। এ জন্য যে প্রস্তুতি প্রয়োজন, সব গ্রহণ করে রেখেছে ইসি। আসন বিন্যাস, আইন অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার যারা থাকবেন তাদের প্রজ্ঞাপন, বিভিন্ন বিষয়ে ২০টির মতো পরিপত্র জারি হবে। সেখানে মোবাইল কোর্ট, ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ, ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটি নিয়োগ, বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ,
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সার্বিক প্রস্তুতি জানাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বঙ্গভবনে গেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে দিকে বঙ্গভবনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সিইসিসহ কমিশনাররা। বেলা সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তাদের সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
নিয়ম অনুযায়ী, তপশিল ঘোষণার আগে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করা হয়। পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ও বাংলাদেশ বেতারে ভাষণের মাধ্যম ভোটের তফসিল ঘোষণা করেন।
এর আগে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। তপশিল ঘোষণা এখন সময়ের ব্যাপার। এ জন্য যে প্রস্তুতি প্রয়োজন, সব গ্রহণ করে রেখেছে ইসি। আসন বিন্যাস, আইন অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার যারা থাকবেন তাদের প্রজ্ঞাপন, বিভিন্ন বিষয়ে ২০টির মতো পরিপত্র জারি হবে। সেখানে মোবাইল কোর্ট, ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ, ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটি নিয়োগ, বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ, মনিটরিং সেল গঠন, আইনশৃঙ্খলার সেল গঠন এগুলোর ফরমেটগুলো রেডি রয়েছে।’
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রাহমানেল মাছউদ বলেছেন, ‘তপশিল ঘোষণার পূর্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ইসির দায়িত্ব নয়। আনুষ্ঠানিকভাবে সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টির দায়িত্ব আসবে তপশিল ঘোষণার পর। চূড়ান্ত পোস্টাল ব্যালটে নিষিদ্ধ বা স্থগিত কোনো দলের প্রতীক থাকবে না।’
What's Your Reaction?