বেতন-ভাতা প্রণয়নে পে কমিশনের নতুন পদক্ষেপ

সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বেতন–ভাতা কাঠামো নতুনভাবে পর্যালোচনা ও সুপারিশের কাজে আরও এক ধাপ এগোচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন। এ লক্ষ্যে আগামী সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে কমিশন। পে কমিশনের সভাপতি জাকির আহমেদ খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন। পে কমিশনের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, সরকারি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাষ্ট্রায়ত্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদ্যমান বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা পর্যালোচনা করেই চূড়ান্ত সুপারিশ তৈরি করা হবে। এর আগে ১ থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন বা সমিতি— এই চার শ্রেণিতে প্রশ্নমালার মাধ্যমে অনলাইনে মতামত সংগ্রহ করে কমিশন। গত ২৭ জুলাই গঠিত হয় জাতীয় বেতন কমিশন, যাদের লক্ষ্য আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সম্প্রতি বলেছেন, বেতন কাঠামোর জন্য একটি পৃথক পে কমিশন কাজ করছে।  তিনি জানান,

বেতন-ভাতা প্রণয়নে পে কমিশনের নতুন পদক্ষেপ

সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বেতন–ভাতা কাঠামো নতুনভাবে পর্যালোচনা ও সুপারিশের কাজে আরও এক ধাপ এগোচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন। এ লক্ষ্যে আগামী সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে কমিশন।

পে কমিশনের সভাপতি জাকির আহমেদ খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন। পে কমিশনের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, সরকারি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাষ্ট্রায়ত্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদ্যমান বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা পর্যালোচনা করেই চূড়ান্ত সুপারিশ তৈরি করা হবে।

এর আগে ১ থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন বা সমিতি— এই চার শ্রেণিতে প্রশ্নমালার মাধ্যমে অনলাইনে মতামত সংগ্রহ করে কমিশন।

গত ২৭ জুলাই গঠিত হয় জাতীয় বেতন কমিশন, যাদের লক্ষ্য আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সম্প্রতি বলেছেন, বেতন কাঠামোর জন্য একটি পৃথক পে কমিশন কাজ করছে। 

তিনি জানান, তিনটি রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর সেগুলো যাচাই–বাছাই করেই চূড়ান্ত সুপারিশ নির্ধারণ করা হবে। বর্তমান সরকার কাঠামোর ভিত্তি তৈরি করবে, আর পরবর্তী সরকার সেটি বাস্তবায়ন করবে।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, গত আট বছরে এ খাতে কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হয়নি, তাই এবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে বাজেটসংশ্লিষ্ট বাস্তবতা এবং সামাজিক খাতে ব্যয়ের বিষয়টিও বিবেচনায় রাখতে হবে। পরবর্তী সরকার পে কমিশন দেবে না কেন? এটিই তো যৌক্তিক।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow