মাদক মামলায় রোহিঙ্গাসহ ২ জনের মৃত্যুদন্ড, ২ জনের যাবজ্জীবন
কক্সবাজারে ইয়াবা পাচারের ঘটনায় করা মামলায় রোহিঙ্গাসহ দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুই রোহিঙ্গাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় এক আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সিরাজুল ইসলাম। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মোহাম্মদ হোসনের ছেলে নূর মোস্তফা এবং কক্সবাজার শহরের কুতুবদিয়া পাড়ার মৃত নজির আহমদের ছেলে সোনা মিয়া। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত দুই রোহিঙ্গা হলেন- কুতুপালং ক্যাম্পের মৃত খুলু মিয়ার ছেলে আবদুল গফুর (৩৫) এবং মৃত মোহাম্মদ আলমের ছেলে মো. আইয়ুব ওরফে তৈয়ব। অন্যদিকে রামুর রাজারকুল এলাকার মো. ইসলামের ছেলে আবদুর রহমানকে খালাস দেওয়া হয়েছে। মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ২ মার্চ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অভিযান চালিয়ে ১ লাখ ৯০ হাজার ইয়াবা এবং একটি মাইক্রোবাসসহ পাঁচজনকে আটক করে। ডিবির তৎকালীন পরিদর্শক মিজানুর রহমান রামু থানায় মামলাটি করেন। সে বছরের সেপ্টেম্বরে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হলে বিচারকার্য শুরু হয়। সাক্
কক্সবাজারে ইয়াবা পাচারের ঘটনায় করা মামলায় রোহিঙ্গাসহ দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুই রোহিঙ্গাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় এক আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সিরাজুল ইসলাম।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মোহাম্মদ হোসনের ছেলে নূর মোস্তফা এবং কক্সবাজার শহরের কুতুবদিয়া পাড়ার মৃত নজির আহমদের ছেলে সোনা মিয়া।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত দুই রোহিঙ্গা হলেন- কুতুপালং ক্যাম্পের মৃত খুলু মিয়ার ছেলে আবদুল গফুর (৩৫) এবং মৃত মোহাম্মদ আলমের ছেলে মো. আইয়ুব ওরফে তৈয়ব।
অন্যদিকে রামুর রাজারকুল এলাকার মো. ইসলামের ছেলে আবদুর রহমানকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ২ মার্চ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) অভিযান চালিয়ে ১ লাখ ৯০ হাজার ইয়াবা এবং একটি মাইক্রোবাসসহ পাঁচজনকে আটক করে। ডিবির তৎকালীন পরিদর্শক মিজানুর রহমান রামু থানায় মামলাটি করেন।
সে বছরের সেপ্টেম্বরে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হলে বিচারকার্য শুরু হয়। সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত বলে রায় দেন এবং একজনকে খালাস ঘোষণা করেন।
পিপি সিরাজুল ইসলাম জানান, বিচার চলাকালে পাঁচ আসামিই বিভিন্ন সময়ে জামিনে বের হন। পরে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত চারজনই পলাতক হন। রায় ঘোষণার সময় শুধুমাত্র খালাসপ্রাপ্ত আবদুর রহমান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
What's Your Reaction?