সাজিদ হত্যার তদন্তে স্বচ্ছতা ও সনদ উত্তোলনে জটিলতা অবসানের দাবি
শহীদ সাজিদ হত্যার বিচার ও সনদ উত্তোলন প্রক্রিয়ায় চলমান জটিলতা দূরীকরণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা। বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে প্রশাসন ভবনের সামনে ‘বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার আন্দোলন’ এর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এসময় শিক্ষার্থীরা জানান, আমরা সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার বিচার চাই। পাশাপাশি সনদ উত্তোলনে শিক্ষার্থীদের যে ভোগান্তি পোহাতে হয় তার নিরসন চাই। সাজিদ হত্যার তদন্তের অগ্রগতি বিষয়ে সিআইডি ১৪ দিন পরপর ছাত্র সংগঠন এবং প্রশাসনের কাছে ব্রিফিং করে থাকে আমরা সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রবেশ অধিকার চাই। এছাড়া সনদ উত্তোলনে যে দীর্ঘ এবং জটিল প্রসেস সে বিষয়ে ভিসি স্যারের হস্তক্ষেপ চাই যেন সহজ এবং দ্রুততম সময়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সনদ তুলতে পারে। অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী খন্দকার আবু সায়েম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট উত্তোলন প্রক্রিয়া সহজ করার দাবি আমাদের। সার্টিফিকেট তুলতে অত্যন্ত ভোগান্তি পোহাতে হয় অথচ প্রশাসন ডিজিটাল পদ্ধতিতে এটি দ্রুত ও সহজ করার উদ্যোগ নিচ্ছে না। ভর্তি থেকে শুরু করে সার্টিফিকেট পাওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের নান
শহীদ সাজিদ হত্যার বিচার ও সনদ উত্তোলন প্রক্রিয়ায় চলমান জটিলতা দূরীকরণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে প্রশাসন ভবনের সামনে ‘বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার আন্দোলন’ এর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
এসময় শিক্ষার্থীরা জানান, আমরা সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার বিচার চাই। পাশাপাশি সনদ উত্তোলনে শিক্ষার্থীদের যে ভোগান্তি পোহাতে হয় তার নিরসন চাই। সাজিদ হত্যার তদন্তের অগ্রগতি বিষয়ে সিআইডি ১৪ দিন পরপর ছাত্র সংগঠন এবং প্রশাসনের কাছে ব্রিফিং করে থাকে আমরা সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রবেশ অধিকার চাই। এছাড়া সনদ উত্তোলনে যে দীর্ঘ এবং জটিল প্রসেস সে বিষয়ে ভিসি স্যারের হস্তক্ষেপ চাই যেন সহজ এবং দ্রুততম সময়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সনদ তুলতে পারে।
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী খন্দকার আবু সায়েম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট উত্তোলন প্রক্রিয়া সহজ করার দাবি আমাদের। সার্টিফিকেট তুলতে অত্যন্ত ভোগান্তি পোহাতে হয় অথচ প্রশাসন ডিজিটাল পদ্ধতিতে এটি দ্রুত ও সহজ করার উদ্যোগ নিচ্ছে না। ভর্তি থেকে শুরু করে সার্টিফিকেট পাওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের নানা ঝামেলায় ফেলা হয় যা অবিলম্বে পরিবর্তন করা উচিত। প্রশাসন সমাধানে না এগোলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে উঠবে।
প্রসঙ্গত, ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার আন্দোলন’ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্রিয়াশীল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক, সেচ্ছাসেবী সংগঠন ও সকল বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে যৌক্তিক দাবি আদায়ে গঠিত একটি প্লাটফর্ম।
ইরফান উল্লাহ/কেএইচকে/এমএস
What's Your Reaction?