সালথার নির্বাচন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের ১২৯ হিসাব অবরুদ্ধ

ফরিদপুরের সালথা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ইমরানুর রহমান ইমরান ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর রাজীবুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ১২৯টি ব্যাংক ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন বলেন, অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান থাকায় সংশ্লিষ্ট সব হিসাব সাময়িকভাবে অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নিয়মবহির্ভূতভাবে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে একটি চক্রের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করেছেন। এ অর্থ বিভিন্ন ব্যাংক, বিকাশ, নগদ ও উপায় অ্যাকাউন্টে লেনদেনের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, তদন্তে এখন পর্যন্ত ১২৯টি অ্যাকাউন্টে কোটি টাকার লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। এসব হিসাব থেকে অর্থ সরিয়ে ফেলার আশঙ্কা থাকায় অবরুদ্ধ করা জরুরি হয়ে পড়ে। দুদক আরও জ

সালথার নির্বাচন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের ১২৯ হিসাব অবরুদ্ধ

ফরিদপুরের সালথা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ইমরানুর রহমান ইমরান ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর রাজীবুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা ১২৯টি ব্যাংক ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে এ আদেশ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন বলেন, অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান থাকায় সংশ্লিষ্ট সব হিসাব সাময়িকভাবে অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নিয়মবহির্ভূতভাবে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে একটি চক্রের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করেছেন। এ অর্থ বিভিন্ন ব্যাংক, বিকাশ, নগদ ও উপায় অ্যাকাউন্টে লেনদেনের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, তদন্তে এখন পর্যন্ত ১২৯টি অ্যাকাউন্টে কোটি টাকার লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। এসব হিসাব থেকে অর্থ সরিয়ে ফেলার আশঙ্কা থাকায় অবরুদ্ধ করা জরুরি হয়ে পড়ে।

দুদক আরও জানিয়েছে, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা গেছে, অভিযুক্তরা সম্প্রতি কয়েকটি হিসাবে থাকা অর্থ স্থানান্তরের চেষ্টা করছিলেন, যা তদন্তে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে।

এমডিএএ/এমকেআর

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow